• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

২০২৪-র পর রাজনীতি ছাড়ার ইঙ্গিত শশী থারুরের

দিল্লি, ২৯ ডিসেম্বর– ২০২৪-র নির্বাচনের পরই রাজনীতি থেকে সন্যাস নিতে চলেছেন বর্ষীয়ান কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর৷ আগামী লোকসভা নির্বাচন তাঁর শেষ নির্বাচনী লড়াই হতে চলেছে বলে দিয়েছেন ইঙ্গিত৷ নিজের সংসদীয় কেন্দ্র তিরুবনন্তপুরমে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় ওই ইঙ্গিত দিয়েছেন কংগ্রেস সাংসদ৷ সংসদীয় রাজনীতিতে তরুণদের বেশি করে উপস্থিতির পক্ষে সওয়াল করলেন শশী থারুর৷ বৃহস্পতিবার তিরুবনন্তপুরমে

দিল্লি, ২৯ ডিসেম্বর– ২০২৪-র নির্বাচনের পরই রাজনীতি থেকে সন্যাস নিতে চলেছেন বর্ষীয়ান কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর৷ আগামী লোকসভা নির্বাচন তাঁর শেষ নির্বাচনী লড়াই হতে চলেছে বলে দিয়েছেন ইঙ্গিত৷ নিজের সংসদীয় কেন্দ্র তিরুবনন্তপুরমে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় ওই ইঙ্গিত দিয়েছেন কংগ্রেস সাংসদ৷
সংসদীয় রাজনীতিতে তরুণদের বেশি করে উপস্থিতির পক্ষে সওয়াল করলেন শশী থারুর৷ বৃহস্পতিবার তিরুবনন্তপুরমে কেরালা কংগ্রেসের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন শশী থারুর৷ এর ফাঁকে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি৷ সেখানে কথা প্রসঙ্গে সংসদীয় রাজনীতিতে আরও বেশি করে তরুণদের যোগদানের ব্যাপারে সওয়াল করেন৷ এরই পাশাপাশি আগামী লোকসভা নির্বাচন তাঁর শেষ নির্বাচনী লড়াই বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন৷
কংগ্রেস সাংসদের মতে, রাজনীতির কোনও বয়স হয় না৷ কিন্ত্ত একটা সময়ের পর তরুণদের জায়গা ছেডে় দিতে হয় প্রবীণদের৷ এই নীতিতে তিনি বিশ্বাসী বলে জানিয়েছেন শশী৷
কয়েকদিন আগে একটি সর্বভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেলের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন শশী থারুর৷ সেই অনুষ্ঠানেও সংসদীয় রাজনীতি থেকে অবসরের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তিনি৷ ২০২৪ লোকসভা নির্বাচন, তাঁর শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছিলেন৷
২০০৯ সালে সংসদীয় রাজনীতিতে প্রবেশ শশী থারুরের৷ তিরুবনন্তপুরম আসনে কংগ্রেসের টিকিটে জিতে লোকসভা প্রবেশ করেছিলেন৷ নির্বাচনে সিপিআই প্রার্থী পি রামচন্দ্রন নায়ারকে প্রায় ৯৫ হাজারের বেশি ভোটে হারিয়ে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন৷ তিরুবনন্তপুরম আসন থেকে জয়ের হ্যাটট্রিকও করেছেন থারুর৷
গত কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনেও অফিসিয়াল প্রার্থী মল্লিকার্জুন খাড়গের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জাতীয় রাজনীতিতে শোরগোল ফেলে দিয়েছিলেন৷ এরজন্য শাস্তিও পেতে হয়েছে তাঁকে৷ সাংগঠনিক কোনও পদে রাখা হয়নি তাঁকে৷
সম্প্রতি রামমন্দির নিয়েও মোদি সরকারকে নিশানা করতে ছাডে়ননি শশী থারুর৷ মন্দির নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে বেকারত্ব, মূল্যবৃদ্ধি, জনকল্যাণ, দেশের সুরক্ষা- এসব নিয়ে সরকারের ভাবা উচিত বলে মন্তব্য করেছিলেন৷ রামমন্দিরকে সামনে রেখে মোদি সরকার ফায়দা তোলার চেষ্টা করছে বলে করেছেন অভিযোগ৷