সুস্থ থাকতে নিত্য দিন ডিম্ খাবার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। সেই ডিম্ নিয়েই আছে নানান বিতর্ক। ‘ডিম আমিষ না নিরামিষ? এই বিতর্ক সবার ওপরে।অবশেষে সেই বিতর্কেরই সমাধান দিলেন বিজ্ঞানীরা।তাঁরা জানিয়েই দিলেন, খাদ্যতালিকায় ডিমের আসল অবস্থান।
ডিমের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে প্রায় সকলেই জানে। বহু দামিদামি খাবারের থেকে ৫ টাকা দামি একটি ডিম্ অনেক বেশি পুষ্টিতে ভরা এবং সাস্থের পক্ষে উপকারী। রোজের খাবারের তালিকায় ডিম থাকে না এমন মানুষ মেলা ভার।তবে আমিষ ভেবে অনেকেই ডিম থেকে দূরে থাকেন। কারণ, ডিম মুরগির শরীর থেকে তৈরি হয়। আর মুরগি জীবন্ত জিনিস। এই যুক্তিতেই একাংশের মত ডিম আমিষ। তবে পালটা যুক্তিও রয়েছে।
তবে বিস্তর গবেষণার পর বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন ডিম মোটেও আমিষ নয়, বরং নিরামিষ। তাঁদের যুক্তি, ডিমের ৩টি অংশ। ডিমের খোসা, কুসুম এবং সাদা অংশ। গবেষণা বলছে ডিমের সাদা অংশ শুধুমাত্র প্রোটিন দিয়ে তৈরি। আর কুসুমে রয়েছে প্রোটিন ও কোলেস্টেরল। বাজারে খাওয়ার জন্য যে ডিম বিক্রি হয় তা অনিষিক্ত। তার মধ্যে কোনও ভ্রুণ থাকে না। অর্থাত্ এই ডিম খেলে জীবহত্যার দায়ে দুষ্ট হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই।