• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

কালীঘাট মন্দির ও তার সংলগ্ন এলাকার সংস্কারের দায়িত্ব নিয়েছেন রিলায়েন্স গ্রুপ।

কলকাতা:- কালীঘাট মন্দিরে ভক্তদের ভিড় বেশি হলে দাঁড়ানোর জায়গা থাকে না। কিন্তু এই কালীঘাট মন্দিরেই মায়ের কাছে প্রার্থনা জানাতে দূর দূরান্ত থেকে, দেশ বিদেশ থেকে ভক্তরা আসেন। মায়ের দর্শন পাওয়ার জন্য অনেক দূর দূর থেকে এই মন্দিরে আসেন ভক্তরা। তবে এবার সেই মন্দির ও তার সংলগ্ন এলাকার সংস্কারের  দায়িত্ব নিলেন রিলায়েন্স গ্রুপ। মুখ্যমন্ত্রীও এব্যাপারে বিশেষভাবে

কলকাতা:- কালীঘাট মন্দিরে ভক্তদের ভিড় বেশি হলে দাঁড়ানোর জায়গা থাকে না। কিন্তু এই কালীঘাট মন্দিরেই মায়ের কাছে প্রার্থনা জানাতে দূর দূরান্ত থেকে, দেশ বিদেশ থেকে ভক্তরা আসেন। মায়ের দর্শন পাওয়ার জন্য অনেক দূর দূর থেকে এই মন্দিরে আসেন ভক্তরা। তবে এবার সেই মন্দির ও তার সংলগ্ন এলাকার সংস্কারের  দায়িত্ব নিলেন রিলায়েন্স গ্রুপ। মুখ্যমন্ত্রীও এব্যাপারে বিশেষভাবে উদ্যোগ নিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, জানা গিয়েছে, সংস্কার কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে। পুজোর আগে প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ করার টার্গেট নেওয়া হয়েছে। তবে কলকাতা পুরসভা, রাজ্যের পর্যটন দফতর এক্ষেত্রে বিশেষভাবে সহায়তা করছে। কারণ সবথেকে বড় কথা হল কালীঘাট মন্দিরের একটা প্রাচীন ঐতিহ্য আছে। আধুনিক করতে গিয়ে যাতে সেই ঐতিহ্যে চিড় না খায় সেটা সবার আগে দেখা হচ্ছে। কালীঘাটের বাইরের দিকের অংশের সংস্কার করা ও স্কাইওয়াক তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। তবে কালীঘাট সংলগ্ন এলাকা বরাবরই ঘিঞ্জি এলাকা। বহু পুরানো ছোট ছোট দোকান। অন্যদিকে মন্দিরের রোজকার পুজো অর্চনায় বিঘ্ন না ঘটিয়ে সংস্কারের কাজ বজায় রাখা হচ্ছে। তবে বছর চারেক আগেও এই কাজে হাত দিয়েছিল কলকাতা পুরসভা। কিন্তু নানা কারণে কাজ সম্পূর্ণ হয় ওঠেনি। এবার গর্ভগৃহ, নাটমন্দির, শবিমন্দির, মন্দিরের রান্নাঘর, মন্দিরের সামনে বিরাট দুয়ার সবগুলির সংস্কারে হাত দিয়েছে। একেবারে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। সূত্রের খবর, কেএমসি হেরিটেজ কমিটি থেকে যাবতীয় ছাড়পত্র নিয়েই এই কাজে হাত দেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, উল্লেখ্য, ১৯ শতকে সাবর্ণ রায় চৌধুরীর পরিবার এই কালীঘাট মন্দিরের সংস্কারে এগিয়ে এসেছিল। পরবর্তী সময়তেও প্রাচীন এই মন্দির ধাপে ধাপে সংস্কার করা হয়। কিন্তু তবুও কিছু সমস্যা থেকেই গিয়েছিল। তবে এবার কালীঘাট মন্দিরেও দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের মতো স্কাইওয়াক তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ স্কাইওয়াক দিয়েই আপনি কালীঘাট মন্দিরে পুজো দিয়ে পারবেন।