• facebook
  • twitter
Monday, 25 November, 2024

খোলা হতে পারে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভাণ্ডার 

কটক, ১৯ সেপ্টেম্বর– শেষবার পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভাণ্ডারের সম্পদের হিসেব মেলানো হয়েছিল ১৯৭৮ সালে। সেই রত্নভাণ্ডার খোলার পথে পুরীর মন্দির । আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর একটি বৈঠক ডাকা হয়েছে। সেই বৈঠকে কোনও সবুজ সংকেত মিললে তা পাঠানো হবে সরকারের অনুমতির জন্য। সব মিলিয়ে দ্বাদশ শতাব্দীর এই রত্নভাণ্ডারের দরজা খোলা হবে কিনা তার উত্তর মিলবে কিছুদিনের মধ্যেই।

কটক, ১৯ সেপ্টেম্বর– শেষবার পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভাণ্ডারের সম্পদের হিসেব মেলানো হয়েছিল ১৯৭৮ সালে। সেই রত্নভাণ্ডার খোলার পথে পুরীর মন্দির । আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর একটি বৈঠক ডাকা হয়েছে। সেই বৈঠকে কোনও সবুজ সংকেত মিললে তা পাঠানো হবে সরকারের অনুমতির জন্য। সব মিলিয়ে দ্বাদশ শতাব্দীর এই রত্নভাণ্ডারের দরজা খোলা হবে কিনা তার উত্তর মিলবে কিছুদিনের মধ্যেই।

রত্নভাণ্ডারের এন কে মোহান্তি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ‘মুখ্য প্রশাসকের নির্দেশানুযায়ী, ২৭ সেপ্টেম্বর একটি বৈঠক হতে চলেছে। সেখানেই এই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত হবে। যে সিদ্ধান্তই হোক, সেটা সরকারকে জানানো হবে। তারপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানা যাবে।’ উল্লেখ্য, এই রত্নভাণ্ডারের দরজা শেষবার খোলা হয়েছিল বছর চারেক আগে। হাই কোর্টের নির্দেশ মেনে সেবার মন্দিরের কিছু সংস্কার করা হয়েছিল। 

বলা হয় ওড়িশার শিশুরা বড়ই হয় ঠাকুমা, দিদিমার মুখে এর গল্প শুনে। বলা হয় জগন্নাথের উদ্দেশে সমর্পিত সোনাদানা, দামি পাথর কিংবা অন্যান্য বহুমূল্য বস্তু সবই জমা হত রত্নভাণ্ডারে। এই রত্নভাণ্ডারের দু’টি প্রকোষ্ঠ রয়েছে। ভিতর ভাণ্ডার ও বাহার ভাণ্ডার। সব মিলিয়ে সাতটি ঘর রয়েছে রত্নভাণ্ডারে।

এদিকে বিজেপি বহুবার দাবি জানিয়েছে, রত্নভাণ্ডার খোলার। ওড়িশার বিজেপি নেতা বিজয় মহাপাত্র সম্প্রতি ওড়িশা সরকারকে কটাক্ষ করে বলেন, ”এই রত্নভাণ্ডার খোলা নিয়ে দীর্ঘদিনের টালবাহানা রয়েছে। ওড়িশা সরকার মনে করে ওরা রত্নভাণ্ডারের মালিক।”