পুলিশ জানিয়েছে বছর পঁয়তাল্লিশের ওই ব্যক্তি হলেন পুণের জুন্নার তালুকের ওয়াদগাঁও আনন্দ গ্রামের দশরথ লক্ষ্মণ কেদারি। তিনি বাড়ি লাগোয়া পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন। পুলিশ জানিয়েছে, এই পরিস্থিতির জন্য তিনি রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার এবং আলাদা করে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে দায়ী করে গিয়েছেন। তাতে আছে ফসলের ন্যূনতম দাম না পাওয়া এবং ঋণদানকারী সংস্থার এজেন্টদের হাতে হয়রানির অভিযোগ।
করোনাভাইরাস মহামারী এবং অতিবৃষ্টির কারণে ক্ষতির মুখে পড়া কৃষকদের দুরবস্থার কথা উল্লেখ করে গিয়েছেন ওই কৃষক। অভিযোগ করেছেন, প্রধানমন্ত্রী মোদী এসব দেখেও নিষ্ক্রিয়।
সুইসাইড নোটে কেদারি লিখেছেন, ‘আমাদের কাছে টাকা নেই। আবার মহাজনরাও অপেক্ষা করতে প্রস্তুত নয়। আমাদের কী করা উচিৎ? পেঁয়াজ বাজারে নিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য আমাদের নেই। আপনি শুধু নিজের কথা ভাবছেন, মোদি সাহেব। আপনাকে অবশ্যই ফসলের ন্যূনতম দাম নিশ্চিত করতে হবে।