ইসলমাবাদ, ১৯ সেপ্টেম্বর– পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখা (কেপি) প্রদেশের সোয়াত উপত্যকা এবং পারাচিনারের বিভিন্ন এলাকায় অপহরণ, হত্যা এবং তালেবানের পুনঃউত্থানের বিভিন্ন ঘটনা সামনে আসার পর স্থানীয়রা ঘটনার প্রতিবাদ ও নিন্দা শুরু করেছেন। দোষীদের শান্তির দাবিতে রাস্তায় নামতে শুরু করেছে।
সোমবার পাকিস্তানের মিঙ্গোরা এলাকার বাজার জুড়ে পথে নেমে বিক্ষোভ দেখতে শুরু করেন সোয়াতের বিপুল সংখ্যক স্থানীয় মানুষ। ‘আমরা শান্তি চাই’ লেখা ব্যানার নিয়ে তারা স্লোগান দিতে শুরু করে ।
স্থানীয়রা কর্তৃপক্ষের কাছে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার এবং তাদের এলাকায় সন্ত্রাসীদের পুনরুত্থান এবং উপস্থিতি বন্ধ করার দাবি জানায় বিক্ষোভকারীরা।
বিক্ষোভে বিপুল সংখ্যক যুবক, প্রবীণ, আইনজীবী, পরিবহন, ব্যবসায়ী, চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীরা অংশ নেন ।
সোয়াত কওমি জিরগা এবং সোয়াত ওলাসি পাসুন মিয়ান সংগঠনের সঙ্গে এদিন নাগরিক সমাজ, মানবাধিকার প্রতিনিধি এবং রাজনৈতিক দলের নেতারা বিক্ষোভে অংশ নেন।
বিক্ষোভকারীদের অনেকেই কেপির মুখ্যমন্ত্রী মাহমুদ খানের নীরবতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন, যিনি নিজে সোয়াতের বাসিন্দা।
সোমবার পাকিস্তানের মিঙ্গোরা এলাকার বাজার জুড়ে পথে নেমে বিক্ষোভ দেখতে শুরু করেন সোয়াতের বিপুল সংখ্যক স্থানীয় মানুষ। ‘আমরা শান্তি চাই’ লেখা ব্যানার নিয়ে তারা স্লোগান দিতে শুরু করে ।
স্থানীয়রা কর্তৃপক্ষের কাছে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার এবং তাদের এলাকায় সন্ত্রাসীদের পুনরুত্থান এবং উপস্থিতি বন্ধ করার দাবি জানায় বিক্ষোভকারীরা।
বিক্ষোভে বিপুল সংখ্যক যুবক, প্রবীণ, আইনজীবী, পরিবহন, ব্যবসায়ী, চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীরা অংশ নেন ।
সোয়াত কওমি জিরগা এবং সোয়াত ওলাসি পাসুন মিয়ান সংগঠনের সঙ্গে এদিন নাগরিক সমাজ, মানবাধিকার প্রতিনিধি এবং রাজনৈতিক দলের নেতারা বিক্ষোভে অংশ নেন।
বিক্ষোভকারীদের অনেকেই কেপির মুখ্যমন্ত্রী মাহমুদ খানের নীরবতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন, যিনি নিজে সোয়াতের বাসিন্দা।