• facebook
  • twitter
Saturday, 23 November, 2024

৫ আসন নিয়েই মেঘালয়ে সরকার গড়ার ‘বৈঠক’ মুকুলের 

শিলং,  ৪ মার্চ– মেঘালয় মাত্র ৫ আসনে সীমাবদ্ধ তৃণমূল। তবুও এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে রাজি নয় এনপিপি-বিজেপি জোটকে। সেই চেষ্টায় সব বিরোধী দলকে এক ছাতার তলায় আনার চেষ্টা শুরু করে দিল তৃণমূল। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মুকুল সাংমার দাবি, মেঘালয়ের স্বার্থে এনপিপি-বিজেপিকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাখতে সব বিরোধী দল সেই লড়াইয়ে শামিল হবে। উল্লেখ্য, ৬০ আসনের মেঘালয়

শিলং,  ৪ মার্চ– মেঘালয় মাত্র ৫ আসনে সীমাবদ্ধ তৃণমূল। তবুও এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে রাজি নয় এনপিপি-বিজেপি জোটকে। সেই চেষ্টায় সব বিরোধী দলকে এক ছাতার তলায় আনার চেষ্টা শুরু করে দিল তৃণমূল। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মুকুল সাংমার দাবি, মেঘালয়ের স্বার্থে এনপিপি-বিজেপিকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাখতে সব বিরোধী দল সেই লড়াইয়ে শামিল হবে।

উল্লেখ্য, ৬০ আসনের মেঘালয় বিধানসভায় ৫৯ আসনে ভোট হয়েছে। এর মধ্যে ২৬ আসন পেয়েছে কনরাড সাংমার এনপিপি। ১১টি আসন পেয়ে দ্বিতীয় স্থানে স্থানীয় হেভিওয়েট দল এনপিপি। অন্যদিকে ৫টি করে আসন পেয়েছে কংগ্রেস এবং তৃণমূল। এইচএসডিপি নামের একটি স্থানীয় দল পেয়েছে ২টি আসন। ৪টি আসন পেয়েছে ভয়েস অফ পিপল পার্টি নামের একটি স্থানীয় দল। পিপলস ডেমক্র্যাটিক ফ্রন্ট পেয়েছে ২টি আসন। দুটি আসনে জিতেছেন নির্দলরা।

কনরাড সাংমা ইতিমধ্যেই সরকার গড়ার ঘোষণা করেছেন। সেই লক্ষ্যে এনপিপির ২৬, বিজেপির ২, এইচএসডিপির ২ এবং দু’জন নির্দল অর্থাৎ ৩২ বিধায়কের সমর্থন রয়েছে সাংমার ঝুলিতে । মেঘালয়ে ম্যাজিক ফিগার ৩১। সাংমার এই দাবি দেখে সহজেই অনুমেয় যে সরকার কে গড়বে। কিন্তু এই দাবির মাঝেই হঠাৎ কালো মেঘ দেখা যায় শুক্রবার রাতে বিজেপি এবং এনপিপি বাদে সব দলের নেতাদের এক ইউডিপি বিধায়কের বাড়িতে বৈঠকে বসতেই । ঠিক তার পরেই কনরাড সাংমাকে সমর্থনের চিঠি প্রত্যাহার করে নেন এইচএসডিপির সভাপতি। তিনি দাবি করেন দলকে না জানিয়েই দুই বিধায়ক এনপিপিকে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাই সমর্থনের চিঠি প্রত্যাহার করা হল।  এইচএসডিপি  সমর্থন প্রত্যাহার করায় এনপিপি জোটের উপর সাময়িক সংকট তৈরি হয়েছে। এনপিপি-বিজেপি জোটের হাতে এখন বিধায়ক সংখ্যা ৩০। যদিও এনপিপি সূত্রের দাবি, তাদের কাছে উপযুক্ত সংখ্যা আছে। আরও বিধায়ক যুক্ত হবেন।