• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

বিরিয়ানি বিতর্কে কাঠগড়ায় সিএবির লোকাল ম্যানেজার।

কলকাতা:- ইডেনে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জয় পেয়ে খানিকটা হলেও বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আশা রেখেছে পাকিস্তান। কিন্তু কলকাতায় এসে বিরিয়ানি‌ বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন বাবর আজমরা। সূত্রের খবর, কলকাতায় এসেই পাঁচতারা হোটেলের খাবার পছন্দ হয়নি বাবরদের। ফলে অনলাইনে থেকে নানাবিধ সুস্বাদু খাবার অর্ডার করে পাকিস্তান ক্রিকেট দল। তা দিয়েই দলের একাংশ মহাভোজ শুরু করেছিল বলে জানা গিয়েছে। সংবাদ সংস্থা

কলকাতা:- ইডেনে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জয় পেয়ে খানিকটা হলেও বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আশা রেখেছে পাকিস্তান। কিন্তু কলকাতায় এসে বিরিয়ানি‌ বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন বাবর আজমরা। সূত্রের খবর, কলকাতায় এসেই পাঁচতারা হোটেলের খাবার পছন্দ হয়নি বাবরদের। ফলে অনলাইনে থেকে নানাবিধ সুস্বাদু খাবার অর্ডার করে পাকিস্তান ক্রিকেট দল। তা দিয়েই দলের একাংশ মহাভোজ শুরু করেছিল বলে জানা গিয়েছে। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রের খবর, বিখ্যাত কোনও আউটলেট নয় পার্ক সার্কাসের বিখ্যাত জম জম রেস্তরাঁ থেকে বিরিয়ানি ও নানারকম কাবাব অর্ডার করা হয় পাকিস্তান দলের তরফ থেকে। আইসিসির মতো মেগা ইভেন্টে বাইরের হোটেল থেকে বিরিয়ানি আনায় বড়সড় গোলযোগ তৈরি হয়েছে। গোটা ঘটনায় কড়া ব্যবস্থা নিয়েছে বিসিসিআই। বিশ্বকাপের মতো ইভেন্টে কঠোর নিরাপত্তা বলয়ে থাকতে হয় দলগুলিকে। এমনকি ক্রিকেটারদের খাবার নিয়েও থাকে বাড়তি সতর্কতা। ক্রিকেটারদের খাবারের গুণগত মান পরীক্ষা করেই তবেই প্লেটে দেওয়া হয়। কিন্তু কলকাতায় এসে বারর আজমরা এই নিয়মের ধারই ধারেননি। পার্ক সার্কাসের রেস্তরাঁ থেকে বিরিয়ানি অর্ডার দেওয়া হয়। এমনি কেউ খাবারের গুণমাণ পরীক্ষা না করেই তা খেয়েও নেন দলের কয়েকজন সদস্য। এই ঘটনা কানে গিয়েছে পাকিস্তানের ক্রীড়ামন্ত্রকেরও। জানা গিয়েছে, তারা কড়া ব্যবস্থা নিয়েছে ক্রিকেটারদের নিয়ে। এইভাবে নিরাপত্তা নীতি লঙ্ঘন করায়।এমনকী ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে এই বিষয়ে জানানো হয়েছে যে, কী করে বিশ্বকাপের একটা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে বিরিয়ানির মতো খাবার দেওয়া হল। জানা গিয়েছে, এই পরিস্থিতিতে আঙুল উঠছে কলকাতায় পাকিস্তান দলের লোকাল ম্যানেজারের দায়িত্বে থাকা মঈন বিন মকসুদের দিকেই। সূত্রের খবর, জানা গিয়েছে, তাঁকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তান দলের আরও একটি ম্যাচ রয়েছে ইডেনে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে। কিন্তু সেই ম্যাচে আর লোকাল ম্যানেজারের দায়িত্বে থাকবে‌ন না মঈন। সূত্রের খবর, পাক দলের অনলাইনে বিরিয়ানি অর্ডার করা প্রসঙ্গে মঈন বিন মকসুদের জানান, তিনি জানেন না কে অনলাইনে অর্ডারটি দিয়েছিলেন। দিইনি বা আমার সামনেও এই অর্ডার কেউ দেয়নি।’ এই বিষয়ে সিএবি কর্তাদের ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা ফোন ধরেননি।