• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

থানা চত্বর পরিস্কার রাখতে উদ্যোগী লালাবাজার, অব্যবহৃত বর্জ্য নিলামের দায়িত্ব নিল কাঁধে 

কলকাতা,৩১ মে — দীর্ঘদিন থেকে পরে থাকা অব্যবহৃত আসবাবপত্র সরানোর দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিল লালবাজার।থানায় জমা পড়া নানান জিনিস যেগুলি বছরের পর বছর পরে আছে।নানান সরকারি সম্পত্তি যেগুলোর কোনো ব্যবহার হয় না। তারপর বাতিল বৈদ্যুতিন বর্জ্য, সব কিছুই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে থাকে থানার বিভিন্ন জায়গায়। এতে যেমন থানার অভ্যন্তরীণ পরিবেশ দেখতে অপরিষ্কার মনে হয়। তেমনই অনেকটা

কলকাতা,৩১ মে — দীর্ঘদিন থেকে পরে থাকা অব্যবহৃত আসবাবপত্র সরানোর দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিল লালবাজার।থানায় জমা পড়া নানান জিনিস যেগুলি বছরের পর বছর পরে আছে।নানান সরকারি সম্পত্তি যেগুলোর কোনো ব্যবহার হয় না। তারপর বাতিল বৈদ্যুতিন বর্জ্য, সব কিছুই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে থাকে থানার বিভিন্ন জায়গায়। এতে যেমন থানার অভ্যন্তরীণ পরিবেশ দেখতে অপরিষ্কার মনে হয়। তেমনই অনেকটা জায়গা সেই  বর্জ্য গুলি থাকার ফলে সেই জায়গা কোনো কাজে লাগানো যায় না।তেমনই ওই সব বাতিল জিনিসপত্রে জল জমে বাসা বাঁধে মশা। 
সেইসব অব্যাবহত জিনিসপত্র সরানোর দায়িত্ব নিলো লালাবাজার। কমবেশি শহরের বিভিন্ন থানার চিত্রটা কম-বেশি একই। এ বার বিভিন্ন থানার সেই বাতিল আসবাব এবং বৈদ্যুতিন বর্জ্য ই-নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করতে চাইছে লালবাজার। ইতিমধ্যেই কলকাতা পুলিশের প্রতিটি ডিভিশনকে বলা হয়েছে, তাদের এলাকার থানাগুলি যেন এমন বাতিল জিনিসের তালিকা তৈরি করে। ই-নিলাম কী ভাবে হবে, কোন কোন জিনিস নিলামে তোলা হবে— তা নিয়ে বেশ কয়েকটি ডিভিশনের ডেপুটি কমিশনারেরা তাঁদের এলাকার থানার ওসি এবং এসিদের নিয়ে বৈঠকও করেছেন।যে সব সামগ্রী বাতিলযোগ্য, সেগুলিকে তোলা হবে নিলামে। ডিভিশন ধরে ধরে এইকাজ হবে।

 সরকারি সম্পত্তি হওয়ার জন্য সেগুলি বিক্রির অনুমতি ছিল না। লালবাজার সূত্রের খবর, এই ই-নিলামের উদ্দেশ্য মূলত দু’টি। প্রথমত, বাতিল জিনিসপত্র হটিয়ে থানা চত্বর পরিচ্ছন্ন রাখা এবং দ্বিতীয়ত, নিলামের মাধ্যমে আদায় হওয়া টাকা দিয়ে থানার জন্য জিনিস কেনা।