সূত্রের খবর, গত ৩১ ডিসেম্বর রোম্যান্সিয়া নামে স্থানীয় একটি রেস্তোরাঁ থেকে কুঝিমান্থী (বিরিয়ানির স্থানীয় নাম) অর্ডার করে খেয়েছিলেন তিনি। বিরিয়ানিটি খাওয়ার পরেই অসুস্থ হয়ে পড়েন অঞ্জু। প্রাথমিকভাবে তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও পরে কর্নাটকের ম্যাঙ্গালুরুতে অন্য একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই চিকিৎসা চলাকালীন শনিবার সকালে মৃত্যু হয় অঞ্জুর।
ঘটনায় পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন মৃতা তরুণীর মা বাবা। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, খাবারে বিষক্রিয়ার কারণেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন অঞ্জু। সেই কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পর অঞ্জুর মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বিষয়টি নিয়ে তদন্ত নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ। ঘটনার বিষয়ে রিপোর্ট জমা দেওয়ার জন্য ফুড সেফটি কমিশনারকে ইতিমধ্যেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অনলাইন খাবারের নেশা যে করতে বেশি তা অনলাইন ফুড ডেলিভারি সংস্থা সুইগির হিসেবই স্পষ্ট। সুইগি অনুযায়ী, ৩১ ডিসেম্বর রাতে সাড়ে ৩ লক্ষ বিরিয়ানির অর্ডার এসেছিল।