৭ অক্টোবরের হামলা নিয়ে এই হামাস আধিকারিকের বক্তব্য, “ আমরা যা করছি তার জন্য আমাদেরকে দোষারোপ করা কারও উচিত নয়। ওরা নয় আমরাই সাম্রাজ্যবাদের শিকার। গত ৭ অক্টোবর থেকে ১০ অক্টোবর যা কিছু ঘটেছে তা সব কিছুই ন্যায় সঙ্গত।” ২৩ অক্টোবরের এই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করেছে কয়েকটি ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা। ফলে ইজরায়েল যতই হামাসকে মুছে ফেলতে এগিয়ে আসুক না কেন, হামাসও ফের আল আকসা ফ্লাডের মতো অভিযান চালিয়ে ভয়ংকর হত্যালীলা চালাবে তা আবারও স্পষ্ট হয়ে গেল।
যতদিন যাচ্ছে ততই রক্তক্ষয়ী হয়ে উঠছে ইজরায়েল-হামাস লড়াই। যুদ্ধ ঘোষণা করার পর থেকে একদিক থেকে যেমন হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু, তেমনি পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়েছে হামাসও। ইজরায়েল- হামাসের এই তুমুল লড়াইয়ে ক্রমে গাজা ভূখণ্ডের আরও গভীরে প্রবেশ করছে ইজরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস। পালটা হামলা চালাচ্ছে হামাস। এই পরিস্থিতিতে গাজা ভূখণ্ডে হামাসের আক্রমণে নিহত হয়েছেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত ইজরায়েলি জওয়ান। বুধবার ইজরায়েলের সরকারি সূত্রে খবর, হালেল সলোমন নামে ২০ বছরের ওই কর্মী সার্জেন্ট দক্ষিণ ইজরায়েলের ডিয়ামোনা শহরের বাসিন্দা ছিলেন। মঙ্গলবার রাতে গাজা ভূখণ্ডে সালা-আল-দিন সড়কের অদূরে হামাস বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে তিনি নিহত হন। নিজের ফেসবুক পোস্টে সলোমনের মৃত্যুর কথা জানিয়ে শোকপ্রকাশ করেছেন ডিয়োমোনা শহরের মেয়র বেনি বিতন। তিনি লেখেন, “অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে গাজা যুদ্ধে ডিয়ামোনার সন্তান হালেল সলোমন নিহত হয়েছেন।”উল্লেখ্য, ইজরায়েলের ডিয়ামোনা শহরটি ‘লিটল ইন্ডিয়া’ নামে পরিচিত। সেখানে প্রচুর ভারতীয় বংশোদ্ভূত ইহুদির বাস। সেই শহরেরই বাসিন্দা ছিলেন ২০ বছরের ওই স্টাফ সার্জেন্ট সলোমন। তাঁর মৃত্যুতে গোটা এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। হামাস