স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, গত ফেব্রুয়ারি মাসে মোট ৯৫৫ জনের শরীরে এইচ১এন ১ ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে। সর্বাধিক আক্রান্তের সংখ্যা পাওয়া গিয়েছে তামিলনাড়ুতে। একমাসে মোট ৫৪৫ জন সোয়াইন ফ্লুর ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন সেরাজ্যে। এছাড়াও উদ্বেগ বাড়াচ্ছে মহারাষ্ট্র, গুজরাট, কেরল, পাঞ্জাবের মতো রাজ্যগুলি। মার্চ মাস জুড়ে এইচ১এন ১ ভাইরাস দাপট দেখাবে বলেই অনুমান স্বাস্থ্যকর্তাদের।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, এইচ১এন ১ ও এইচ৩এন২ ভাইরাসে যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁদের অনেকের শরীরেই করোনার মতো উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। অতিমারীর পরে এই ভাইরাসের তাণ্ডব নিয়ে যথেষ্ট চিন্তায় রয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক । গত কয়েকদিনে এই ভাইরাসের উপসর্গ পাওয়া গিয়েছে প্রায় ৪ লক্ষ মানুষের শরীরে। যদিও এই ভাইরাসের অস্তিত্ব মেলেনি। তবে কেন্দ্রের তরফে বলা হয়েছে, মার্চ মাসের শেষ দিকে কমে যাবে এই ভাইরাসের দাপট।
তবে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও আতঙ্কিত হতে নিষেধ করছেন চিকিৎসকরা। অসুস্থদের মাস্ক পরে থাকতে পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা। তাছাড়া সঠিক বিশ্রাম ও খাওয়াদাওয়া করলেই সুস্থ হয়ে উঠবেন বলে পরামর্শ চিকিৎসকদের। যাঁরা আক্রান্ত হননি, তাঁরা যেন অসুস্থ ব্যক্তিদের সংস্পর্শে না আসেন, এমনটাই মত চিকিৎসকদের।