গরু পাচার মামলায় অনুব্রতকে প্রথমে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। পরে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি অনুব্রতকে গ্রেফতার করে। পরে রাউস অ্যাভিনিউ কোর্ট তাঁকে দিল্লিতে হাজির করানোর পরোয়ানা জারি করেছিল, যাতে ইডি অনুব্রতকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে। ওই পরোয়ানার বিরুদ্ধে এবং রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টের এক্তিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলে আগেই অনুব্রত দিল্লি হাই কোর্টে মামলা করেন। ইডি তাঁকে গ্রেফতারের পরে কারণ জানিয়ে কোনও নথি দেয়নি বলে অভিযোগ করে মামলা করা হয়। এই সব ক’টি অভিযোগের প্রেক্ষিতে দিল্লি হাই কোর্ট ইডি-র বক্তব্য জানতে চেয়ে নোটিস জারি করে।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি অনুব্রতের আবেদনের ভিত্তিতে মামলার শুনানি ছিল দিল্লি হাই কোর্টে। কিন্তু ওই দিন শুনানি হয়নি। এক মাস পিছিয়ে গিয়ে ১৭ মার্চ শুনানির দিন ধার্য হয়েছিল। সেই শুনানিও পিছিয়ে যায়। মঙ্গলবারের জেল হেফাজতের নির্দেশের ফলে অনুব্রতের নতুন ঠিকানা তিহাড় জেল।