• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

বেআইনিভাবে চাকরি কার সুপারিশে! প্রশ্ন বিচারপতির

কলকাতা ,১৬ ডিসেম্বর — শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় শুক্রবার নবম-দশম শ্রেণির সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগ মামলার শুনানি ছিল বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে। এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় মন্তব্য করেন যে নবম-দশম শ্রেণির সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ওয়েটিং লিস্টে থেকেই জাম্প করে চাকরি পেয়েছেন কেউ কেউ। তিনি স্কুল সার্ভিস কমিশনের কাছে জানতে চান, কার সুপারিশে তাঁরা চাকরি

কলকাতা ,১৬ ডিসেম্বর — শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় শুক্রবার নবম-দশম শ্রেণির সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগ মামলার শুনানি ছিল বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে। এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় মন্তব্য করেন যে নবম-দশম শ্রেণির সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ওয়েটিং লিস্টে থেকেই জাম্প করে চাকরি পেয়েছেন কেউ কেউ। তিনি স্কুল সার্ভিস কমিশনের কাছে জানতে চান, কার সুপারিশে তাঁরা চাকরি পেলেন? কে কে তাঁদের হয়ে সুপারিশ করেছিলেন? মামলাকারী পূর্বিতা রায়ের অভিযোগ ছিল, বয়স ও মেধা না থাকা সত্ত্বেও ৯ জনকে বেআইনিভাবে চাকরি দেওয়া হয়েছে।

বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় এসএসসির আইনজীবীকে প্রশ্ন করেন, ‘এই নিয়োগের বিষয়ে কার কার সুপারিশ ছিল?’এর পরেই বিচারপতি বলেন, ওয়েটিং লিস্টে থাকা যে ৯ জন চাকরিপ্রার্থীদের সুপারিশ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের যদি বয়স ও মেধা না থাকে তবে তা খতিয়ে দেখতে হবে। আগামী বুধবার এসএসসি, মামলাকারীর আইনজীবী ও আবেদনকারী মিলে বৈঠক করবে। তারপরই এসএসসি এই নিয়ে আগামী ২২ ডিসেম্বরের মধ্যে রিপোর্ট দেবে।