ঠাণ্ডা লড়াইয়ের সময় থেকে শুরু করে দীর্ঘদিন নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রেখেছিল ফিনল্যান্ড। রাশিয়া ও আমেরিকা-দুই মহাশক্তির সঙ্গেই সুসম্পর্ক ছিল উত্তর ইউরোপের দেশটির। কিন্তু ইউক্রেনে রুশ হামলার পরেই পালটে যায় পরিস্থিতি। দেশের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই ন্যাটোয় যোগদানের আবেদন করে ফিনল্যান্ড। প্রতিবেশী দেশ সুইডেনও একই আবেদন করে।
গোড়া থেকেই দুই দেশের সদস্যপদ নিয়ে আপত্তি ছিল তুরস্কের। প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে মধ্য প্রাচ্যের দেশটি জানিয়েছিল, ফিনল্যান্ডকে ন্যাটোর সদস্য হিসাবে তারা মেনে নেবে না। কারণ, তুরস্কের অন্দরে কুর্দিশদের সমর্থন করার অভিযোগ তোলা হয় উত্তর ইউরোপের দুই দেশের বিরুদ্ধে। কুর্দিশদের জঙ্গি সংগঠন হিসাবে চিহ্নিত করেছে তুরস্কের সরকার। পরে অবশ্য আলোচনায় বসেন তিন দেশের প্রতিনিধিরা। নিজেদের অমত প্রত্যাহার করে তুরস্ক।আবেদন করার বছরখানেকের মধ্যেই ন্যাটোর সদস্যপদ পেয়ে গেল ফিনল্যান্ড .