• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

মোদির বাসভবনের উপর চক্কর ড্রোনের, তদন্তে দিল্লি পুলিশ 

দিল্লি, ৩ জুলাই— প্রধানমন্ত্রী বাসভবনটি নো ফ্লাইং জোনের অন্তর্ভুক্ত। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন বলে কথা। সেই নো ফ্লাইং জোনের ওপর দিয়েই সাতসকালে আচমকাই ড্রোন উড়তে দেখা গেল। জানা গিয়েছে, ভোর পাঁচটা নাগাদ একটি ড্রোন উড়তে দেখা যায়। কে বা কেন এই ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে তা নিয়ে কিছুই জানতে পারেননি নিরাপত্তারক্ষীরা। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে

দিল্লি, ৩ জুলাই— প্রধানমন্ত্রী বাসভবনটি নো ফ্লাইং জোনের অন্তর্ভুক্ত। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন বলে কথা। সেই নো ফ্লাইং জোনের ওপর দিয়েই সাতসকালে আচমকাই ড্রোন উড়তে দেখা গেল। জানা গিয়েছে, ভোর পাঁচটা নাগাদ একটি ড্রোন উড়তে দেখা যায়। কে বা কেন এই ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে তা নিয়ে কিছুই জানতে পারেননি নিরাপত্তারক্ষীরা। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে দিল্লি পুলিশ। প্রসঙ্গত,  এই অঞ্চলে কোনও বিমান বা ড্রোন ওড়ানো যায় না।

দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার ভোর পাঁচটা নাগাদ তাদের খবর দেয় স্পেশ্যাল প্রোটেকশন গ্রুপ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকে এই বিশেষ বাহিনী। ভোরের আকাশে তারাই প্রথমবার ড্রোনটি দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়।

ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে দিল্লি পুলিশ। যদিও এখনও পর্যন্ত কোনও ড্রোনের সন্ধান মেলেনি। তবে প্রশ্ন উঠছে, নো ফ্লাইং জোন থাকা সত্ত্বেও কী করে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের আকাশে ঢুকে পড়ল এই ড্রোনটি? কারা কোন উদ্দেশ্যে এই ড্রোন ব্যবহার করেছে, তা নিয়েও এখনও ধোঁয়াশা কাটেনি। 

তদন্তে নেমে দীর্ঘ সময় কেটে গেলেও ড্রোনের হদিশ মেলেনি। দিল্লি পুলিশের তরফে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু সেখানেও নির্দিষ্ট ভাবে জানা যায়নি, কোন সময়ে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে ড্রোনটি ঢুকেছিল। রহস্যময় ড্রোন আবার আচমকা কোথায় বেপাত্তা হয়ে গেল তা নিয়েও কিছুই জানা যায়নি। সবমিলিয়ে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও প্রশ্নের মুখে পড়ছে দেশের প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা।