লখনউ, ৬ ডিসেম্বর– স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হাতুডি় দিয়ে নৃশংসভাবে খুনের অভিযোগ৷ এর পর নিজেও আত্মঘাতী হলেন উত্তরপ্রদেশের এক চক্ষু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক৷ রেলের মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি৷ পুলিশ জানিয়েছে, সরকারি বাসভবনে স্ত্রী ও সন্তানদের হত্যার পর আত্মঘাতী হয়েছেন ওই ব্যক্তি৷ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ৷
জানা গিয়েছে, ঘটনাটি উত্তরপ্রদেশের রায়বেরেলির৷ লালগঞ্জ রেলওয়ে কোচ কারখানার মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন ড. অরুণ কুমার৷ পুলিশ সুপার প্রিয়দর্শী বলেন, “প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, চিকিৎসক প্রথমে স্ত্রী অর্চনা, ছেলে আরভ ও মেয়ে আদিভাকে ইঞ্জেকশন দিয়ে অচেতন করেন৷ এর পর তাদের মাথায় হাতুডি়র বাডি় দেয়ে হত্যা করেন৷ শেষেও নিজেও আত্মঘাতী হন৷ নিজের হাতের শিরা কাটার পরে গলায় দডি় দেন তিনি৷ বিস্তারিত তদন্ত প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে৷”