• facebook
  • twitter
Sunday, 8 September, 2024

কেজরির ক্ষমতায় কেন্দ্রের দাড়ি,  আইনে পরিণত বিতর্কিত আমলা বিল

দিল্লি, ১২ অগস্ট– দিল্লি দখলের লড়াইয়ে পরাস্ত কেজরি সরকার! দিল্লির শাসক থাকলেও খর্ব করা হল তার ক্ষমতা। দিল্লির বিতর্কিত বিল আগেই সংসদে পাশ হয়ে গিয়েছিল। এবার মিলল রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর অনুমোদন। আইনে পরিণত হল বিতর্কিত দিল্লি অর্ডিন্যান্স বিল। গত ১ আগস্ট বিলটি সংসদে পেশ করেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। লোকসভায় পাশ হওয়ার পরে রাজ্যসভায় এই বিলটি

দিল্লি, ১২ অগস্ট– দিল্লি দখলের লড়াইয়ে পরাস্ত কেজরি সরকার! দিল্লির শাসক থাকলেও খর্ব করা হল তার ক্ষমতা। দিল্লির বিতর্কিত বিল আগেই সংসদে পাশ হয়ে গিয়েছিল। এবার মিলল রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর অনুমোদন। আইনে পরিণত হল বিতর্কিত দিল্লি অর্ডিন্যান্স বিল। গত ১ আগস্ট বিলটি সংসদে পেশ করেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

লোকসভায় পাশ হওয়ার পরে রাজ্যসভায় এই বিলটি পেশ হয়েছিল গত সোমবার রাতে। মোদি সরকারকে ঘিরে ফেলার ছক ছিল বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’ জোটের। তবে স্রেফ অঙ্কের হিসেবেই শাসকদল যে রণে সুবিধাজনক অবস্থায় ছিল তা বোঝাই যাচ্ছিল। বিলের পক্ষে ভোট দেন ১৩১ জন সাংসদ। বিপক্ষে ভোট পড়ে ১০১টি। পাশ হয়ে যায় বিলটি। এবার সেই বিলে স্বাক্ষর করলেন রাষ্ট্রপতি।

উল্লেখ্য, সেই ২০১৮ সাল থেকে উপরাজ্যপালের ক্ষমতা এবং দিল্লি সরকারের সীমাবদ্ধতার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে লড়াই করছিল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সরকার। সেই মামলায় ৫ সদস্যের এক সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠন হয়। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, উপরাজ্যপাল নয়, আসল প্রশাসনিক ক্ষমতা থাকা উচিত নির্বাচিত সরকার এবং মন্ত্রিসভার হাতেই।

সুপ্রিম নির্দেশের পরই দিল্লী আমেনডেন্ট বিল  শীর্ষক একটি অধ্যাদেশ আনে কেন্দ্র। গঠন করা হয় ‘ন্যাশনাল ক্যাপিটাল সিভিল সার্ভিসেস অথরিটি’। ন্যাশনাল ক্যাপিটাল টেরিটরি অফ দিল্লি অ্যাক্ট, ১৯৯১-কে সংশোধন করে এই অধ্যাদেশ আনে মোদি সরকার।