গরু ও কয়লা পাচার মামলায় গোড়া থেকে কেন্দ্রীয় তদন্ত এজেন্সি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট ও সিবিআইয়ের নজরে ছিলেন বিনয় মিশ্র। তদন্তে জানা যায়, কয়লা ও গরু পাচারের লভ্যাংশের মোটা টাকা প্রভাবশালীদের বিদেশি অ্যাকাউন্টে পাচার হয়েছে বিনয় মিশ্রর মাধ্যমেই। প্রভাবশালীদের ব্যাংকক ও লন্ডনের বেশ কিছু ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করা হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর। তদন্তের স্বার্থে একাধিকবার বিনয় মিশ্রকে তলব করা হলেও লাভ হয়নি। পরবর্তীতে সিবিআইয়ের আরজি মেনে বিনয় মিশ্রর বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিসও জারি করেছিল আসানসোলের বিশেষ আদালত। ইন্টারপোলকেও নোটিস পাঠানো হয়। তাতেও দেখা মেলেনি বিনয় মিশ্রের।
শোনা যায়, কয়লা ও গরুপাচার কাণ্ডে তাঁর নাম জড়ানোর পরই দেশ ছেড়ে দুবাইয়ে পালিয়ে যান বিনয়। পরে সেখান থেকে সোজা ভানুয়াতু পাড়ি দেন। ভানুয়াতু দ্বীপের বেশ কিছু অংশ কিনে তিনি নাগরিক হিসেবে বসবাস করছেন।