• facebook
  • twitter
Saturday, 23 November, 2024

মায়ানমারের নিশানায় মিজোরাম

মিজোরামের সীমান্তবর্তী এলাকায় বোমাবর্ষণের অভিযোগ উঠলো মায়ানমারের বিরুদ্ধে। মায়ানমার ফাইটার এয়ারক্রাফট থেকে এই হামলা করা হয়েছে বলে অভিযোগ। দুই দেশের সীমানায় সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের একটি ক্যাম্প লক্ষ্য করে বোমা ফেলা হয়েছে বলে জানা গেছে। এই ঘটনায় তিনজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। মায়ানমার ও মিজোরাম সীমান্তে রয়েছে মায়ানমারের একটি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন সিএনএ বা Chin National Army-র হেড কোয়ার্টার। 

মিজোরামের সীমান্তবর্তী এলাকায় বোমাবর্ষণের অভিযোগ উঠলো মায়ানমারের বিরুদ্ধে। মায়ানমার ফাইটার এয়ারক্রাফট থেকে এই হামলা করা হয়েছে বলে অভিযোগ। দুই দেশের সীমানায় সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের একটি ক্যাম্প লক্ষ্য করে বোমা ফেলা হয়েছে বলে জানা গেছে। এই ঘটনায় তিনজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে।

মায়ানমার ও মিজোরাম সীমান্তে রয়েছে মায়ানমারের একটি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন সিএনএ বা Chin National Army-র হেড কোয়ার্টার।  তাদের ক্যাম্প করেছিল মায়ানমারের সীমান্তের কাছে টিয়াও নদীর ধারে।  এই নদীটিই মিজোরাম  ও মায়ানমার এই দুই দেশের আন্তর্জাতিক সীমানা নির্ধারণ করছে। মিজোরাম এলাকার দুই গ্রাম খাওবাং এবং  ফরকাওন বুধবার বিস্ফোরণের আঘাতে কেঁপে ওঠে. প্রথমে গ্রামের বাসিন্দারা ভূমিকম্প ভেবেছিলেন। পরে জানা যায় ক্যাম্প লক্ষ্য করে বোমা নিক্ষেপ করা হয়েছে।  বুধবার ভোররাতে ওই হামলা হয়. হামলার পর দুই দেশের সীমানাতেই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়.
গত কয়েক বছর ধরেই অশান্ত মায়ানমার। জুন্টা সরকার ক্ষমতা দখলের পর থেকেই ফের অশান্ত হয়েছে মায়ানমার।

সেই সঙ্গে বাড়ছে মায়ানমারের বাসিন্দাদের অন্য দেশে আশ্রয় নেওয়ার সংখ্যা।  রোহিঙ্গারা পালিয়ে এসে আশ্রয় নিচ্ছে বাংলাদেশ , মিজোরামে। এই পরিস্থিতিতে উত্তর পূর্ব ভারতের মনিপুর , মিজোরামের মতো রাজ্যগুলিতে মাথাচাড়া দিচ্ছে জঙ্গি কার্যকলাপ।   

বুধবারের ঘটনার পর থেকেই আতঙ্কে রয়েছেন গ্রামবাসীরা। অসম রাইফেলসের জওয়ানরা ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।  মিজোরাম সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে ঘটনার গতিপ্রকৃতির দিকে তারা নজর রাখছেন।