চিনের সরকারি মুখপত্র গ্লোবাল টাইমসে বলা হয়েছে, “ভারতের অর্থনীতির ইতিহাস ১৯৪৭ সালেরও আগের। স্বাধীনতার পর এই মুহূর্তে তাদের উচিৎ দেশের অর্থনীতিকে আরও মজবুত করার লক্ষ্যে কাজ করা। দেশের নাম বিতর্কে মাথা না ঘামিয়ে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা উচিৎ। এই মুহূর্তে জি-২০ সামিট নিয়ে গোটা বিশ্বের নজর রয়েছে ভারতের উপরে। ফলে নয়াদিল্লির এই মঞ্চের সদ্ব্যবহার করা উচিৎ। নিজেদের অর্থনৈতিক সম্প্রসারণ ও বিদেশিলগ্নি, মুক্তবাণিজ্যের জন্য গোটা বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।”
বিশ্লেষকদের মতে, ভারতে অনুষ্ঠিত হতে চলা জি-২০ সামিটের আগে নিজেদের মুখপত্রে জিনপিং প্রশাসন যেভাবে মোদি সরকারকে বিঁধেছে তাতে আগামিকাল চিন আন্তর্জাতিক মঞ্চেও এ নিয়ে সরাসরি আক্রমণ করতে পারে। এমনিতেই চিনা প্রেসিডেন্টের ভারতে না আসা নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। অনেকেই মনে করছেন নতুন ম্যাপ প্রকাশ করে চিন যে বিতর্ক তৈরি করেছে তার কারণেই জিনপিং ভারতের পথ এড়িয়ে যাচ্ছেন। এর মাঝেই চিনের মুখপত্রের খোঁচা ভারত-চিন দ্বৈরথকে আরও তীব্র করবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।