একটি সাংবাদিক বৈঠকে অক্ষয় জানান, “২০১৯ সালে যেমন বলেছিলাম, তেমনই ভারতীয় পাসপোর্টের জন্য আবেদন জানিয়েছিলাম। মাঝে করোনা পরিস্থিতিতে সবকিছুই কার্যত থমকে যায়। আড়াই বছর তাই কিছুই হল না। তবে এবার খুব শীঘ্র ভারতীয় পাসপোর্ট হাতে পাব।”
তবে তাতেও যেন শান্তি নেই অক্ষয়ের। পরিবর্তে নেটিজেনরা আবারও আক্রমণ করতে শুরু করেছেন তাঁকে। তিনি যে বেআইনিভাবে ভারতে রয়েছেন, তা স্বীকার করে নিলেন বলেই পালটা প্রশ্ন ছুঁড়েছেন কেউ। আবার কারও বক্তব্য, নাগরিক না হয়েও যে বিপুল অঙ্কের ব্যবসা করলেন অক্ষয়। সে কারণে তাঁর বিরুদ্ধে কী কোনও আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে না?
আসলে বরাবরই ভারত, নিজের জন্মভূমিকে ভীষণ ভালবাসেন অক্ষয় কুমার। তবে অভিনয় জীবনের প্রথম দিকে একের পর এক প্রায় ১৪-১৫টি ছবি সফল না হওয়ায় কার্যত ভেঙে পড়েছিলেন অভিনেতা। তাই বেশ কয়েকজন বন্ধুবান্ধবদের বুদ্ধিতে কানাডায় চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তৈরি করে ফেলেন পাসপোর্টও। সেখানে নিয়মিত যাতায়াতও রয়েছে তাঁর। তবে তিনি ভারতেও যে কাজ করেন না, তা নয়। এমনকী ভারতে করও দেন। এবার দেখার ভারতীয় পাসপোর্ট পেয়ে তিনি সত্যিই হবেন ভারতীয় নাগরিক।