• facebook
  • twitter
Thursday, 21 November, 2024

ডিভিশন বেঞ্চে গেলেন চাকরিচ্যুত গ্রূপ সি কর্মীদের একাংশ 

কলকাতা, ১৩ মার্চ — চাকরি বাতিলের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে গেলেন গ্ৰুপ সি কর্মীদের একাংশ। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে চলতি সপ্তাহেই মামলাটির শুনানি হতে পারে। সোমবার এই বিষয়ে উচ্চ আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন চাকরিচ্যুতদের আইনজীবী পার্থদেব বর্মণ। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে গত শুক্রবার থেকেই চাকরিচ্যুতদের স্কুলে

কলকাতা, ১৩ মার্চ — চাকরি বাতিলের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে গেলেন গ্ৰুপ সি কর্মীদের একাংশ। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে চলতি সপ্তাহেই মামলাটির শুনানি হতে পারে। সোমবার এই বিষয়ে উচ্চ আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন চাকরিচ্যুতদের আইনজীবী পার্থদেব বর্মণ।

বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে গত শুক্রবার থেকেই চাকরিচ্যুতদের স্কুলে ঢোকা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি গ্রুপ সি-র শূন্যপদে দশ দিনের মধ্যে নিয়োগপ্রক্রিয়া শুরু করার জন্য এসএসসিকে নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।

গত শুক্রবার গ্রুপ সি পদে ৭৮৫ জনের চাকরির সুপারিশপত্র বাতিল করতে স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি)-কে নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। একই সঙ্গে সুপারিশপত্র ছাড়াই নিয়োগপত্র পাওয়া ৫৭ জনের চাকরি বাতিল করার জন্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে নির্দেশ দেন তিনি। বিচারপতির নির্দেশে মোট ৮৪২ জন গ্রুপ সি কর্মীর চাকরি যায়।
উচ্চ প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে নিয়োগের ক্ষেত্রে সুপারিশপত্র দেয় এসএসসি। তার ভিত্তিতে নিয়োগপত্র দেয় মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। ফলে নিয়ম অনুযায়ী, সুপারিশপত্র না দিলে নিয়োগপত্র দেওয়া যায় না! ওই ৫৭ জনের ক্ষেত্রে এসএসসি অফিস থেকে কোনও সুপারিশপত্র দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। গত বছর একটি মামলায় অভিযোগ করা হয়েছিল, এসএসসি-র গ্রুপ সি পদে বহু কর্মীকে বেআইনি ভাবে নিয়োগ করা হয়েছে।