• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

আতিক ও আশরফ খুনের ঘটনায় ৫ পুলিশ কর্মী সাসপেন্ড 

লখনউ , ১৯ এপ্রিল –  আতিক আহমেদ এবং তাঁর ভাই আশরফকে খুনের ঘটনার চার দিন পর ওই সময় কর্তব্যরত পুলিশকর্মীদের বিরুদ্ধে অবশেষে ব্যবস্থা নিল যোগী আদিত্যনাথের সরকার। সূত্রের খবর, কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগে  পাঁচ পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। আতিক-হত্যা তদন্তে বিশেষ তদন্তকারী দল বা সিট গঠন করেছে রাজ্য সরকার। ঘটনার সময় কর্তব্যরত পুলিশকর্মীদের সঙ্গে গত ২ দিন ধরে

লখনউ , ১৯ এপ্রিল –  আতিক আহমেদ এবং তাঁর ভাই আশরফকে খুনের ঘটনার চার দিন পর ওই সময় কর্তব্যরত পুলিশকর্মীদের বিরুদ্ধে অবশেষে ব্যবস্থা নিল যোগী আদিত্যনাথের সরকার। সূত্রের খবর, কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগে  পাঁচ পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।

আতিক-হত্যা তদন্তে বিশেষ তদন্তকারী দল বা সিট গঠন করেছে রাজ্য সরকার। ঘটনার সময় কর্তব্যরত পুলিশকর্মীদের সঙ্গে গত ২ দিন ধরে কথাবার্তা বলে একটি রিপোর্ট তৈরি করে সিট্ । সেই রিপোর্টের ভিত্তিতেই পাঁচ জনকে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত হয়। সাসপেন্ড করা হয় শাহগঞ্জের ইনস্পেক্টর অশ্বিনীকুমার সিংহ ছাড়াও ২ জন সাব ইনস্পেক্টর এবং ২ কনস্টেবলকে। প্রসঙ্গত মঙ্গলবার, উত্তরপ্রদেশের আদিত্যনাথ সরকার পুলিশের এক এসিপিকে বদলি করে। শনিবার খুনের ঘটনার সময় ওই এসিপি ঘটনাস্থলে ছিলেন বলে জানা গেছে ।

শনিবার রাতে পুলিশ আতিক এবং আশরাফকে নিয়ে প্রয়াগরাজের এক সরকারি হাসপাতালে শারীরিক পরীক্ষার জন্য যায়।  পুলিশের গাড়ি থেকে নামিয়ে আতিক ও আশরাফকে হাসপাতালের ভিতরে আনার সময় পুলিশের চোখের সামনেই খুনের ঘটনা ঘটে যায়। সেই সময় ২ জনের হাত একই হাতকড়ায় বাঁধা ছিল ।সাংবাদিকদের ছদ্মবেশে তিন দুষ্কৃতী আতিককে প্রশ্ন করার জন্য সামনে এগিয়ে আতিকের মাথা লক্ষ্য করে গুলি করে । হাতকড়া থাকায় তাঁরা আত্মরক্ষার সুযোগ পাননি। পুলিশের চোখের সামনেই তিন দুষ্কৃতী আতিক ও আশরাফকে একের পর এক গুলি করে যায় । দুষ্কৃতীরা সেই সময় জয় শ্রীরাম স্লোগানও দিতে থাকে।এই ঘটনার পরই পুলিশী নিষ্ক্রিয়তা ও গাফিলতি স্পষ্ট হয়ে যায়। কেন সরকার পুলিশের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করছেন না তা নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।  ৪ দিন পর কর্তব্যে অবহেলার অভিযোগে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল উত্তরপ্রদেশ সরকার।