১২ই এপ্রিল ২০২৪ দৈনিক বাংলা স্টেটসম্যান পত্রিকার পরিচালনায় একটি মনোজ্ঞ বৈঠকী আড্ডা ও নববর্ষ সংখ্যা ১৪৩১ প্রকাশিত হল৷ পশ্চিমবাংলার প্রথিতযশা ব্যক্তিদের উপস্থিত ও ব্যক্তি জীবনের নানা অভিজ্ঞতা ও উপলব্ধি অনুষ্ঠানটিকে প্রাণবন্ত করে তোলে৷ অনেকেই শৈশবের থেকে বর্তমান পর্যন্ত ১লা বৈশাখের নানা অভিজ্ঞতার কথা এবং বর্তমান সমাজে তার প্রাসঙ্গিকতার কথা উল্লেখ করেন৷
দৈনিক স্টেটসম্যান পত্রিকার নববর্ষ সংখ্যাটিও একটি অনবদ্য উপস্থাপনা৷ পূজা সংখ্যার মতো ব্যাপকভাবে নববর্ষ সংখ্যা প্রকাশিত হয় না৷ যদিও রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে নানা অনুষ্ঠান হয় ও মন্দিরে মন্দিরে পূজাঅর্চনাও হয়৷ বাংলাদেশে ওই দিনটি বিপুল উৎসাহে পালিত হয় নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে৷ দৈনিক স্টেটসম্যানের এই প্রয়াস নিঃসন্দেহে অভিনন্দনযোগ্য৷
শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়
মন্ত্রী, পশ্চিমবঙ্গ সরকার
১২ ই এপ্রিল ২০২৪, দৈনিক বাংলা স্টেটসম্যান পত্রিকার নববর্ষ ১৪৩১, সংখ্যাটির প্রকাশ ঘটল, ভালো প্রচ্ছদ, মূল্যবান গদ্যে-পদ্যে-প্রবন্ধে সমৃদ্ধ এই সংখ্যাটি নিষ্ঠাবান পাঠকদের কাছে আদরনীয় হয়ে উঠবে বলেই বিশ্বাস করি, সুন্দর সম্পাদনা, বিন্যাস, গঠন শৈলী ও অলংকরণ, প্রথম শ্রেণীর স্থানটি দাবী করে, সম্পাদককে অভিবাদন, আনন্দময়তায়
অরুণ কুমার চক্রবর্তী
এরকম একটি বিখ্যাত খবরের কাগজ যা আমি সেই ছোটো বেলা থেকে দেখে আসছি সেই স্টেটসম্যান পত্রিকার ‘নববর্ষ ১৪৩১’ ম্যাগাজিন প্রকাশ ও বৈঠকী আড্ডার আমন্ত্রণ পেয়ে আমি অভিভূত৷ আর একটা যে যে মানুষগুলি অনুষ্ঠানে ছিলেন বিশেষত বৈঠকী আড্ডায় এনারা সবাই সমাজের সেই স্থানে বিচরণ করেন যার জন্য সমাজের ভাল দিকগুলি বা মঙ্গলময় দিকগুলি ফুটে ওঠে৷ কথায় আছে ‘বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ’ তার মধ্যে একটা এই পয়লা বৈশাখ৷ সেই পয়লা বৈশাখে এরকম জমাটি আড্ডা সাথে এত ভাল একটি পত্রিকা প্রকাশ, আমার জীবনের একটা স্মরণীয় সন্ধ্যা কাটালাম স্টেটসম্যান পত্রিকার পরিবার এবং গুণিজনের সাথে৷ পত্রিকাটি আমি যতটা পডে়ছি তাতে আমি সাধুবাদ জানাই পত্রিকার সম্পাদক এবং কর্তৃপক্ষকে এরকম একটি বই আমাদের বা পাঠকদের উপহার দেওয়ার জন্য৷ বইটির সাফল্য কামনা করি৷
গৌতম হালদার
পয়লা বৈশাখ বাঙালির অন্তরের উৎসব৷ এই উৎসব পুরোপুরি ধর্মনিরপেক্ষ সিভিলিয়ান উৎসব৷ দৈনিক বাংলা স্টেটসম্যান গত ১২ই এপ্রিল, পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে আগাম আড্ডা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল এবং তৎসঙ্গে তাঁদের নববর্ষ ১৪৩১ সংখ্যা প্রকাশিত হয়৷ আড্ডাটি জমজমাটি হয়েছিল বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্ট মানুষের উপস্থিতি ও সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে৷ গল্প, কবিতা, শ্রুতি নাটক ও স্মৃতিচারণা সব কিছুই ছিল চৈত্র শেষের সেই বিকেলে৷ সেদিনের আরেকটি প্রাপ্তি ছিল দৈনিক বাংলা স্টেটসম্যান এর বিশেষ নববর্ষ সংখ্যা৷ আজ অনেকেই মনে করেন ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড আমাদের পড়ার স্পৃহা কমিয়ে দিচ্ছে৷ কথাটা কিছুটা হলেও পুরোটা সত্যি নয়৷ স্টেটসম্যান পত্রিকার নববর্ষ সংখ্যা সত্যিই হূদয়গ্রাহী৷ বই আকারে এটি যেমন আকর্ষক আশা করবো ডিজিটালিও এটি অনেকে পড়বেন, কারণ পড়ার অনেক রসদ আছে এই সংখ্যাটিতে৷ অলঙ্করণ বা সম্পাদনা অভিনন্দন যোগ্য৷ সত্যি ধন্যবাদ দৈনিক স্টেটসম্যানকে ও শুভ নববর্ষ সবাইকে৷
সুদেষ্ণা রায়
১২ ই এপ্রিল ২০২৪ রোটারি সদনে প্রকাশিত হলো বাংলা দৈনিক স্টেটসম্যানের বাংলা নববর্ষ সংখ্যা৷ উক্ত অনুষ্ঠানে নক্ষত্র সমাবেশে আমি উপস্থিত থাকতে পেরে অত্যন্ত গৌরবান্বিত মনে করেছি নিজেকে৷ এই পত্রিকার বিবিধ বিষয়ের লেখা নিশ্চিত ভাবে হূদয়ের কাছে পৌঁছে দেবে নানান জ্ঞানসম্পদ এবং শুভ চেতনার অলংকার৷ নিশ্চিতভাবে লেখকদের অসাধারণ লেখনি আমাদের হূদয়কে স্পর্শ করে যাবে৷ আমি তো ইতিমধ্যে বেশ খানিকটা পডে়ছি আপনারাও নিশ্চয়ই পড়ছেন এবং আমার সঙ্গে সহমত পোষণ করছেন৷ স্টেটসম্যান গ্রুপকে আমি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই যে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে এবং সুস্থ সাংস্কৃতিক পরিবেশ বজায় রাখতে তাদের সদর্থক ভূমিকার জন্য৷
অপর্ণা মৌলিক
(চেয়ারপার্সন, বরানগর পৌরসভা)
নববর্ষে বাংলা স্টেটসম্যান তাদের একটি বাংলা পত্রিকা প্রকাশ করেছে দেখে খুব আনন্দ পেলাম৷ পুজোয় প্রায় সবাইই প্রকাশ করে কিন্ত বাংলা নববর্ষে আর কোনো বড় কাগজ বা প্রকাশক এরকম পত্রিকা প্রকাশ করে বলে শুনিনি৷ তাই প্রথমেই স্টেটসম্যান পত্রিকার কর্তৃপক্ষ ও এই পত্রিকার সাথে জডি়ত সবাইকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা৷ পত্রিকাটি আমি যতটা পডে়ছি তাতে আমার খুবই ভাল লেগেছে৷ আর পাঠক-পাঠিকাদেরও যে খুব ভাল লাগবে এটা আমি বলতে পারি৷ বইটির যেমন প্রচ্ছদ তেমন লেখাগুলোর গভীরতাও৷ এ বই বাজারে যে খুব চলবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই৷ আগামী বছর সবার ভাল কাটুক এই আশা করি৷
অমিত রায় (চেয়ারম্যান, হুগলি-চুঁচুড়া পৌরসভা)
স্বনামধন্য স্টেসসম্যান সংবাদপত্র দপ্তর থেকে ভ্রমণ বিষয়ক লেখার আমন্ত্রণ পেয়ে খুবই পুলকিত হয়েছিলাম৷
বহু বছর যাবৎ মুম্বাই মুলুকে থাকার সুবাদে মহারাষ্ট্রের বিবিধ দর্শনীয় স্থান ভ্রমণের অভিজ্ঞতায় লিখে পাঠিয়েছিলাম কোঙ্কন উপকুলের ভ্রমণের ইতিকথা৷ প্রশংসনীয় সম্পাদনায় ও বিশিষ্টজনদের লেখায় ভরপুর স্টেসসম্যান নববর্ষ ১৪৩১ সংখ্যাটি৷ রোটারি ক্লাবে বইপ্রকাশ অনুষ্ঠানে বৈঠকি আড্ডায় ছিল চাঁদের হাট৷ আলোকিত করেছিলেন সাহিত্য-সংস্কৃতি-রাজনীতির দাপুটে ব্যাক্তিত্বরা৷ সব মিলিয়ে এই অপূর্ব নববর্ষ সংখ্যায় লিখে ও অনুষ্ঠানে শরিক থাকতে পেরে ঋদ্ধ হয়েছি৷
মধুছন্দা মিত্র ঘোষ
নতুন আঙ্গিকে, চমৎকার পত্রিকা প্রকাশিত হল নববর্ষে৷ দৈনিক স্টেটসম্যান এর এই বিশেষ সংখ্যাটির মূল্য কম তবুও বৈচিত্র্যময়৷
ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়
দৈনিক স্টেটসম্যান নববর্ষ বিশেষ সংখ্যাটি পড়ছি ভালো লাগছে৷ বিশিষ্ট কবি, সাহিত্যিক এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের লেখায় সমৃদ্ধ পত্রিকাটির প্রচ্ছদ এবং অলঙ্করণ বিশেষ প্রশংসার দাবী রাখে৷
সর্বাণী চক্রবর্তী
অধ্যক্ষা, (লিটল হার্ট একাডেমী, বাটানগর)