সদ্য বিয়ে সেরেছেন জায়েদ দরবারের ক্ষেত্রে। আর হানিমুন পিরিয়ড কাটতে না কাটতেই অ্যামাজন প্রাইমে মেগা রিলিজ। ফুটফুটে দুধ-সাদা ত্বকে গােলাপি আভা। গওহর খান হাসলেন। পরিতৃপ্তির হাসি। আর শুটিংয়ে এখন প্রায়ই সারপ্রাইজ দিতে চলে আসেন স্বামী জায়েদ।
গওহর ইনস্টাগ্রামে লাইভ হন অনেক রাতে। শুটিং প্যাক আপ হতে হতেই রাত হয়ে যায়। তাণ্ডব মুক্তি পেতে না পেতেই সেলিব্রিটি বন্ধুদের থেকে প্রচুর প্রশংসা পাচ্ছেন তিনি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের সামনে অকপট কয়েকটি মনের কথা বলেছেন তিনি। তিনি বলেছেন, সত্যি বলব? আমি নিজেকে বারবার বলেছি, গওহর তাের ভাগ্য ভালাে। অনেক ভাগ্য ভালাে বলেই ডিম্পল কাপাডিয়ার সামনে এসে দাঁড়াতে পেরেছিস। ডিম্পলজির সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করতে পারব, এতটা যে পাব তা স্বপ্নেও ভাবিনি।
একটু ক্লিশে শােনাচ্ছে, কথাগুলাে? নানা একেবারে মন থেকে বলছি। ডিম্পলজিও জানেন আমি ওনার কত বড় ফ্যান। এই চরিত্রটা আমার কাছে বিরাট পাওনা। সারা জীবনের জন্য। কথা বলতে বলতেই চিকচিক করে ওঠে তার চোখের কোন। ডিম্পলজি সেটে আমার এত কেয়ার নিতেন তা বলার কথা নয়। একটা দিন যায়নি যেদিন ডিম্পলজি লাঞ্চের আগে জিজ্ঞেস করেননি আমি খেয়েছি কিনা। আমাকে নিয়েই কতদিন খেতে বসেছেন।
গওহার বলেছে, আমি আমার জীবনে লকডাউন আসতে দিই না। কোনও না কোনও কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখি। বিজ্ঞাপন শুটিং করেছি সারা রাত ধরে। কখনও মন দিয়ে স্ক্রিপ্ট পড়েছি। চরিত্রটাকে আত্বস্ত করার জন্য। লকডাউনের সময় জীবনের অনেকগুলাে দরকারি কাজ সেরে নিয়েছি। আমি সব সময় আশাবাদী। আমার কোন বিশ্রাম নেই।