২০১৬ সালের স্কুল সার্ভিস কমিশনের পুরো প্যানেল বাতিল করেছে সুপ্রিম কোর্ট। আদালতের রায়ে চাকরি হারিয়েছেন ২৫ হাজার ৭৫২ জন। সেই তালিকায় রয়েছেন উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ার তৃণমূল বিধায়ক হামিদুল রহমানের মেয়ে। যদিও বিধায়কের দাবি, মেয়ে পরীক্ষার মাধ্যমে চাকরি পেয়েছে। এখন গোটা প্যানেল ভুয়ো বলা হচ্ছে। সেটা আইনি বিষয়।
চোপড়ার বিভিন্ন স্কুল থেকে চাকরি হারিয়েছেন ৪০ জনেরও বেশি শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মী। হামিদুল রহমানের মেয়ে চোপড়া ব্লকের কালীগঞ্জ হাইস্কুলের শিক্ষিকা। স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৬ সালের যে প্যানেল বাতিল হয়েছে, তাতে স্কুলের পাঁচজন শিক্ষক ও একজন শিক্ষাকর্মী রয়েছেন। বিধায়কের মেয়ের নামও রয়েছে তালিকায়।
স্কুলের টিআইসি আফজল হুসেন বলেন, ‘তালিকায় পাঁচজন শিক্ষক ও একজন শিক্ষাকর্মী রয়েছেন। প্রত্যেকেই দক্ষ। নিয়মিত স্কুলে আসার পাশাপাশি সরকারি বিভিন্নরকম দায়িত্ব পালন করেন তাঁরা।’ চোপড়া গার্লস হাইস্কুলের ৯ জন শিক্ষিকা, চোপড়া হাইস্কুলের ৮ জন শিক্ষক, লক্ষ্মীপুর হাইস্কুলে টিআইসি সহ মোট ৬ জন চাকরি হারিয়েছেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে।