ভােটদানের চুড়ান্ত হারে সবচেয়ে বেশি ভােট পড়েছে পিংলায়, ৮৯.০২ শতাংশ। সবচেয়ে কম ভােট পড়েছে খড়গপুর সদরে ৭২,৬৮ শতাংশ। ২০১৯ সালের উপনির্বাচনের তুলনায় অবশ্য খড়গপুরে প্রায় পাঁচ শতাংশ ভােট বেশি পড়েছে। নারায়ণগড়ে পড়েছে ৮৮,৮৭ শতাংশ, সবংয়ে পড়েছে ৮-৮,০৩ শতাংশ, ডেবরায় পড়েছে।
৮৬.৫৭ শতাংশ, দাসপুরে পড়েছে ৭৪.০২ শতাংশ , ঘাটালে পড়েছে। ৭৯.৮৩ শতাংশ চন্দ্রকোনায় পড়েছে ৮৮, ৬৮ শতাংশ এবং কেশপুরে পড়েছে ৮৭.৭১ শতাংশ ভােট। ১ এপ্রিল মধ্যরাতেই খড়গপুর শহরের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে স্ট্রং রুম দেখতে আসেন সবংয়ের প্রার্থী ডা.মানস ভুইয়া।
মানসবাবু বলেন, ‘আমার জীবনের কঠিনতম লড়াই। আমিই জিতছি। শুক্রবার স্ট্রং রুম দেখতে আসেন খড়গপুর সদরের বিজেপি প্রার্থী হিরণ, সবংয়ের বিজেপি প্রার্থী অমূল্য মাইতি সহ অন্যান্যরা।
অমূল্যবাবু বলেন, সবংয়ে আমিই জিতছি। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের কর্মীরাই খাতা পেন নিয়ে বসে গিয়েছেন ভােটের অঙ্ক নিয়ে। কেউ দাবি করেছেন অঙ্ক মিলে গিয়েছে, গরাই জয়ী হচ্ছেন। অনেকে অঙ্ক মেলাতে না পেরে ভগবানের হাতে নিজেদের সঁপে দিয়েছেন। দোহাই অবশ্যই গণদেবতার।