এবার শুভেন্দু অধিকারী ঘনিষ্ঠ রাখাল বেরা মামলায় তদন্তভার নিলাে কলকাতা পুলিশের গােয়েন্দা বিভাগ। এই মামলার যাবতীয় কাগজপত্র ইতিমধ্যেই মানিকতলা থানার পুলিশ গােয়েন্দা বিভাগকে তুলে দিয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরাপর্ব চালাবে কলকাতা পুলিশের গােয়েন্দা শাখা।
এতে চাকরির টোপ দিয়ে আর্থিক প্রতারণা মামলায় অভিযুক্ত রাখাল বেরার চাপ বহুগুন বেড়ে গেল বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। শুধু মানিকতলা থানা নয় রাজ্যের বেশকিছু থানায় রাখাল বেরার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযােগ দায়ের হয়েছে।
এই চাকরি দেওয়ার নামে আর্থিক প্রতারণা মামলায় নাম জড়িয়েছে কাঁথির চঞ্চল নন্দী নামে এক অবসরপ্রাপ্ত সেচ কর্মীর। যিনি ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা।
গত ৬ জুন মানিকতলা থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করে রাখাল বেরাকে। চলতি বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারিতে মানিকতলা থানায় সুজিত দাস নামে অশােকনগন্ত্রে এক বাসিন্দা লিখিত অভিযােগ দায়ের করেন।
তার অভিযােগ, ২০১৯ সালে জুলাই মাসে সেচ দপ্তরের গ্রুপ ডি পদে চাকরির টোপ দিয়ে ২ লক্ষ টাকা নেন রাখাল বেরা। চাকরি তাে দূর অস্ত, ২ লক্ষ টাকাও তিনি ফেরত পাননি।
তবে অভিযােগ উঠছে, অভিযােগকারী যােগ্যতার নিরিখে না গিয়ে কেন ঘুষ দিয়ে চাকরি পেতে গেলেন তা নিয়েও উঠছে প্রশ্নচিহ্ন।