সকাল এগারোটা নাগাদ জি টি এ শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হয় দার্জিলিঙে চৌরাস্তা তে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস এবং জিটিএ নতুন শপথ গ্রহণকারী মানুষেরা শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের শেষে মুখ্যমন্ত্রী বলেন পাহাড়ের ২০০ একর জমিতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাত তৈরি হবে।
পাহাড়ে চা সুন্দরীর জন্য আলাদা প্যাকেজ করা হবে তিনি বললেন পাহাড়ের শান্তি থাকলেই উন্নতি হবে এত বছর পাহাড়ে অশান্তির কারণে পাহাড়ের উন্নতি তেমন কিছু হয়নি।
তাই আগামী দিনে বিশেষ করে পাহাড়ের চাষ শিল্প পাহাড়ের নতুন ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাত তৈরি হবে রাস্তাঘাট আরো উন্নতি করা যায় কিনা তার চিন্তা-ভাবনা করা হবে আগামী দিনে অনিত থাপা।
সেরকমই বার্তা দিলেন শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আগে গতকাল অনিত থাপা পাহাড়ের উন্নতি নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে তাই আগামীকাল জিটি এর বোর্ড গঠন ভালোভাবে কাজ করতে হবে।
মুখ্যমন্ত্রী বললেন পাহাড়ের মানুষ শিক্ষিত এবং খুব স্মার্ট তাই পাহাড়কে সবসময় আলাদা ভাবে দেখা উচিত জলের সমস্যা নিয়েও তিনি চিন্তা ভাবনা করছেন।
আগামী দিনে জিটিএ আরো ভালোভাবে কাজ করবে তার জন্য রাজ্য সরকার সবসময় পাশে রয়েছে পাহাড়ের মানুষ মুখ্যমন্ত্রীর বার্তায় আশাবাদী পাহাড়ে আরো উন্নতি হবে।
অহিংসা ঝগড়া আর যেন না হয় মুখ্যমন্ত্রী তাই জন্য বারবার বলছেন অশান্তি করে কোনদিন শান্তি ফিরে পাওয়া যায় না তাই সবাই মিলে কাজ করতে হবে সমস্যাটাকে সমাধান করতে হবে।
তাই জন্য পাহার বাসি তৃণমূলের পাশে থেকে জিটিএ তৃণমূল গঠন করতে সাহায্য করেছে পাহার বাসি আগামী দিনে পাহাড়ে কতটা কাজ হয় সেটাই দেখার বিষয়
পাহাড়কে সবসময় মুখ্যমন্ত্রী বলতেন কাঞ্চনজঙ্ঘার মত যেন সবসময় খুশিতে থাকে তাই কথায় কথায় তিনি বলতেন পাহাড় হাসছে বাংলাও হাসবে তাই পাহাড়কে আলাদা এডভান্স দিতে হবে বিশেষ করে চা শিল্পের উপর এবং ভ্রমণ যেমন হোমস্টে ইত্যাদি পৃথিবীর সমস্ত জায়গা থেকে এই দার্জিলিং পাহাড়ে মানুষ ভ্রমণ করতে আসে মানুষ যত দার্জিলিং পাহাড়ে বেড়াতে আসবেন পারে মানুষ তত রোজগার হবে তাই পাহাড়কে অহিংসার পথ থেকে শান্তিতে ফিরিয়ে আনতে হবে এবং ভ্রমণের জন্য আলাদাভাবে চিন্তা ভাবনা করতে হবে পাহাড়ের মানুষ ভ্রমণশিল্প সবচেয়ে বেশি রোজগারের পথ গোরখালান্ড আন্দোলনের সময় পাহাড় স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল পাহাড়বাসি কি খাবে কোথা থেকে রোজগার করবে সেই বিষয়ে বারবারবাসীর উপর একটা চিন্তায় মাথায় হাত ছিল এ বছর করোনার দু’বছর পর মানুষের মুখে হাসি ফুটেছে ভ্রমণ শিল্প আরও উন্নত হয়েছে।
তাই আগামী দিনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা মানিয়ে রেখে পারবাসী শান্তি ফিরে আসুক এবং রোজগারের পথ আরো উন্নত হোক এটাই চান পাহারবাসী।
সর্বশেষ মুখ্যমন্ত্রী বললেন ঝগড়া অশান্তি একদম নয় শান্তিতেই মানুষের রোজগার এবং সবকিছু ফিরে পাওয়া যায়।