হাইকোর্টে বহু জলঘোলার পর জামিন চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন পার্থ। এরপরই সব পক্ষকে নোটিশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। পার্থর আইনজীবী মুকুল রোহতগি আগেই দাবি করেছিলেন , পার্থর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ, তাতে সর্বোচ্চ সাজা সাত বছর। ইতিকাধ্যেই দুই বছরের বেশি জেলে রয়েছেন পার্থ। প্রসঙ্গত গত ১৩ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টে জামিনের আবেদন করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।