সােমবার রাজ্য বিধানসভা ভবনে নুতন সরকারের প্রথম অধিবেশন ঘিরে ছিল সর্বদলীয় বৈঠক। যা ডেকেছিলেন বিধানসভার অধ্যক্ষ। তবে এদিন রাজ্য বিজেপির ৭৫ জন বিধায়ক, আইএসএফের একমাত্র বিধায়ক সহ শাসক দল তৃণমূলের বিধায়করা উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন না রাজ্যের বিরােধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
তবে বিধানসভার মধ্যে উপস্থিত থাকলেও অধ্যক্ষের সর্বদলীয় বৈঠকে গরহাজির ছিলেন শুভেন্দু। বিজেপির বাকি বিধায়করাও হাজির ছিলেন এই সর্বদলীয় বৈঠকে। পাশাপাশি সংযুক্ত মাের্চার একমাত্র বিধায়ক আইএসএফের নৌশাদ সিদ্দিকি সর্বদলীয় বৈঠকে কোনও আমন্ত্রণ পাননি। যা নিয়ে তিনি ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। তবে কেন বিরােধী দলনেতা সর্বদলীয় বৈঠক এড়িয়ে গেলেন তা নিয়ে উঠছে প্রশ্নচিহ্ন।
তৃণমূলের পক্ষে রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টপাধ্যায় জানিয়েছেন, ‘বিধান পরিষদ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সর্দলীয় বৈঠক হলাে। বিরােধী দল নেতা উপস্থিত থাকলে ভালাে হত। যেভাবে ভুয়াে ভ্যাক্সিন নিয়ে রাজ্যে হইচই চলছে, তাতে বিরােধী দলনেতা হিসাবে শুভেন্দু অধিকারী অধ্যক্ষের ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে প্রসঙ্গটি তুলবেন বলে অনেকেই মনে করেছিলেন। তাতে বাস্তবিক ক্ষেত্রে বিধানসভা ভবনের মধ্যে উপস্থিত থেকেও কেন সর্বদলীয় বৈঠকে গরহাজির শুভেন্দু তা নিয়ে উঠছে প্রশ্নচিহ্ন।