নন্দীগ্রামের একটি বুথে ভােটার ছিল ৬৭৬। কিন্তু ভােট পড়েছে ৭৯৯! নন্দীগ্রামের রেয়াপাড়ার এস এন রায় স্কুলের বুথে এমনই অদ্ভুত কান্ড ঘটেছে। বিষয়টি তৃণমূলের খেলা বলে বিজেপির অভিযােগ। যদিও তৃণমূলের বক্তব্য এই অভিযােগ সঠিক নয়। নন্দীগ্রামের একাধিক জায়গায় গরমিল হয়েছে।
সে কারণেই ফল প্রকাশের দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযােগ করেছিলেন নন্দীগ্রামের ভােটের ফলে কারচুপি হয়েছে, তিনি আদালতে যাবেন। এমন গরমিল দেখার পরেও প্রিসাইডিং অফিসার স্বাক্ষরও করে দিয়েছেন। একটা বুথে এত গরমিল কিভাবে হল সেটা নিয়েই এখন আলােচনা শুরু হয়েছে।
ইতিমধ্যে নন্দীগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রের ভােট গণনা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতার নির্বাচনী এজেন্ট শেখ সুফিয়ানের অভিযােগ, গণনার দিন শেষের তিন ঘন্টা আচমকাই গণনা বন্ধ করে দেওয়া হয়। বলা হয়, সার্ভার নেই। তারপরও এক ঘন্টা দেরি। ভিভিপ্যাড গােনার সময় আমাদের রাখা হয়নি।