সুর-লয়-তাল-ছন্দ গানের ভুবনে দিন যাপন করেন “সপ্তডিঙ্গা কয়ার” এর কর্ণধার শ্রীমতী শুভা দে

উচ্চাঙ্গ সংগীত দিয়ে সংগীত জীবন শুরু করেছেন। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ধ্রুপদীতে এম, এ, করেছেন। সংগীত শিক্ষায় গুরু হিসেবে পেয়েছেন ইতি হালদার, ইতু বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

নিজে একজন স্বনামধন্যা সংগীত শিক্ষক হয়েও প্রতি মুহূর্তে নিজেকে ঋদ্ধ করে চলছেন বলেই আজও গুরুচরণে আছেন।

বর্তমানে তালিম নিচ্ছেন সুরমণি দুর্গা শঙ্কর আচার্যের কাছে। দীর্ঘ দশ বছর সেতারে তালিম নিয়েছেন গুরু ওস্তাদ বিদ্যুৎ খানের থেকে।


২০১২ সালে ভারত সরকারের সংস্কৃতি দপ্তর থেকে পেয়েছেন বয়স্ক বিভাগের বৃত্তি পুরস্কার।

২০১৪ সালে রাঢ় অঞ্চলের আদিবাসী (লোধা, শবর, খেরিয়া) লোক সংগীত,নৃত্য ও চাঙ্ যন্ত্রের উৎকর্ষের জন্য ভারতের সংস্কৃতি মণ্ত্রক থেকে জাতীয় পুরস্কার লাভ করেছে শুভ্রা দৈর সপ্তডিঙ্গা কয়ার ।

এই সংস্থার সদস্যদের নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার, বিভিন্ন রাজ্যের সরকারের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন। অংশ গ্রহণ করেছেন আন্তর্জাতিক মানের অনুষ্ঠানে।

সে সব অনুষ্ঠানে সংগীত জগতের দিকপালগণ উপস্থিত ছিলেন, তাঁদের মধ্যে বিশেষ ভাবে স্মরণ করছি পদ্মভূষণ প্রয়াত ওস্তাদ আলী আকবর খান এবং পদ্মশ্রী বিদুষী অধ্যাপিকা রীতা গাঙুলি। শ্রীমতী শুভ্রা দে তাঁদের আশীর্বাদ পেয়ে ধন্য হয়েছেন।

রকারী বেসরকারী পুরস্কার, বৃত্তি, শংসাপত্র তাঁকে খুশি করে, এ কথা তিনি অস্বীকার করেন না :তবে সব থেকে বেশি আনন্দ পান এবং গর্ববোধ করেন যখন তাঁর কয়ার, ছাত্র ছাত্রী সংগীত পরিবেশন করে সুনাম অর্জন করে।

একজন শিক্ষার্থী রূপে যেমন গুরুকুলের প্রতি সব সময় নত মস্তক, তেমনি তাঁর কয়ারের ভালো প্রোগ্রাম এবং শিক্ষার্থীদের গৌরবে তিনি গৌরাম্বিত হন।

ছোট বড়ো বিভিন্ন পত্রিকা তাঁর সপ্তডিঙ্গা কয়ার এর সাফল্যের খবর প্রকাশিত হয়।

তিনি এবং তাঁর সপ্তডিঙ্গা কয়ার বাংলা ভাষার পাশাপাশি সাঁওতালি ভাষা, কুড়মালী ভাষা রবীন্দ্র সঙ্গীত, নজরুল গীতি, ঝুমুর সহ বিভিন্ন গান পরিবেশন করে থাকেন। যেকোনো প্রোগ্রামের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন।

শ্রীমতী শুভ্রা দে ।

পিতা =প্রয়াত তারকনাথ দে ।

২৮, ঠাকুর পাড়া রোড,

পো+থানা =নৈহাটি।

উত্তর ২ ৪ পরগনা।

পিন= 743165

পশ্চিমবঙ্গ।

মুঠোফোন 09674520382./

7980341436.