সম্প্রতি ( গত ১৬ জানুয়ারি ) রাতে আচমকাই চলে গেলেন শিল্পী বিষ্ণু দাস। রেখে গেলেন স্ত্রী সুলেখাকে। তার জন্ম । ১৯৪৪ সালের পয়লা জানুয়ারি। ষাটের দশকে কলকাতার গভর্নমেন্ট আর্ট কলেজ ( থকে স্নাতক হয়েছিলেন।
বিষ্ণু দাস ছিলেন চিন্তামণি করের স্নেহধন্য। তা সত্ত্বেও প্রচারের আলো থেকে বালুরে অবস্থান করে নীরবে কলাশিল্পের সাধনা করে গিয়েছেন। একসময় ললিতকলা কেন্দ্রের সচিব পদ অলংকৃত করেছেন। একই সঙ্গে একজন রাজনৈতিকভাবে সচেতন মানুষ ছিলেন।
সিপিআই-এর সমর্থক এবং সক্রিয় কর্মী ছিলেন। সেই সঙ্গে ভালাে সংগঠকও ছিলেন শিল্পী বিষ্ণু দাস। নবীন প্রজন্মের শিল্পীদের জন্য সবসময়ই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতেন। ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে তার একক চিত্র প্রদর্শনী অন্যমাত্রায় প্রতিষ্ঠিত হত।
বেশ কিছুদিন ধরে ছোট ছােট ভাস্কর্য রচনার কাজে মনােনিবেশ করেছিলেন। তার পরিকল্পনা ছিল সেইসব ভাস্কর্য নিয়ে প্রদর্শনী করার বহু পুরস্কার পেয়েছেন। দেশ বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমন্ত্রণও পেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি বেছে নিয়েছিলেন কাজকে।