• facebook
  • twitter
Saturday, 23 November, 2024

কারখানার বর্জ্য দিয়ে জ্বালানী করার উদ্যোগ

নিজস্ব সংবাদদাতা- কলকারখানার বর্জ্য রিসাইকেল করে ক্ষুদ্র শিল্প গড়ে তোলার উদ্যোগ নিল প্রশাসন। ছাই, ধান ভেজা জল ইত্যাদি রিসাইকেল করে জ্বালানী তৈরির শিল্প গড়ে উঠবে। শিল্প ঘিরে ঝাড়গ্রামে ব্যপক উৎসাহ তৈরি হয়েছে। শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী ঝাড়গ্রামে তাঁর প্রশাসনিক বৈঠকে এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়েছিল আধিকারিকদের। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পরই জেলা প্রশাসন সংশ্লিষ্ট দফতর এবং চেম্বার অফ কমার্সের

কারখানার বর্জ্য দিয়ে জ্বালানী করার উদ্যোগ

নিজস্ব সংবাদদাতা- কলকারখানার বর্জ্য রিসাইকেল করে ক্ষুদ্র শিল্প গড়ে তোলার উদ্যোগ নিল প্রশাসন। ছাই, ধান ভেজা জল ইত্যাদি রিসাইকেল করে জ্বালানী তৈরির শিল্প গড়ে উঠবে।

শিল্প ঘিরে ঝাড়গ্রামে ব্যপক উৎসাহ তৈরি হয়েছে। শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী ঝাড়গ্রামে তাঁর প্রশাসনিক বৈঠকে এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়েছিল আধিকারিকদের।

মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পরই জেলা প্রশাসন সংশ্লিষ্ট দফতর এবং চেম্বার অফ কমার্সের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে তারা তা শুরু করতে চাইছে। উল্লেখ্য, শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী ঝাড়গ্রামের বৈঠকে চেম্বার অফ কমার্সের পক্ষ থেকে রাইসমিল অ্যাসোসিয়েশানের সভাপতি ভবতোষ মন্ডলের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।

রাইস মিল গুলির ওয়েস্ট মেটিরিয়াল ফেলার নির্দিষ্ট কোনও জায়গা নেই। এ সমস্যা দীর্ঘদিনের। এই প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বর্জ্য রিসাইকেল করে কোক শিল্প গড়ার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দফতরকে দেখে নিতে বলেন।

উল্লেখ্য, জেলার বিভিন্ন ব্লকে রাইস মিল রয়েছে চোদ্দটি। ঝাড়গ্রাম শহর সহ বিভিন্ন ব্লকে ছড়িয়ে ছিটীয়ে রয়েছে মিলগুলি। মিল মালিকদের মূল সমস্যা হল, ধান থেকে চাল করার জন্য যে পদ্ধতি নেওয়া হয়, তাতে প্রচুর ছাই ও ধান ভেজা জল বর্জ্য হিসেবে বের হয়।

এইসব ফেলার নির্দিষ্ট কোনও জায়গা নেই। মিলগুলির পক্ষ থেকে ভাড়ার গাড়িতে করে বর্জ্য ফেলার জন্য পাঠানো হয়। কিন্তু নির্দিষ্ট জায়গা না থার ফলে যত্রতত্র ফেলতে হয় সেসব।

এই শিল্প গড়ে উঠলে বাড়ি-বাড়ি জ্বালানী সরবরাহের দিকটি সহজ হবে। ঝাড়গ্রাম রাইস মিল অ্যাসোসিয়াশানের ওনার্স সভাপতি ভবতোষ মন্ডল জানান, এই ধরনের শিল্প গড়ে উঠলে অবশ্যই ভালো হয়।