আলোর উৎসব দীপাবলি। প্রদীপ, মোমবাতির পাশাপাশি বাজারে দেদার বিক্রি হয় আতশবাজি। সেগুলির চাহিদাও থাকে তুঙ্গে। চড়কি থেকে শুরু করে তুবড়ি, রঙমশালের মতো আতশবাজি ছাড়াও এবারে বাজারে জনপ্রিয় আরও কিছু বাজি। কী কী বাজি?
বাজি ব্যবসায়ীদের দাবি, এবার কালীপুজোতে মার্কেটে নতুন আতসবাজির চাহিদা তুঙ্গে। ক্রেতারা দারুণ উৎসাহের সঙ্গে বাজি কিনছেন। তবে ক্রেতাদের একাংশের অভিযোগ, বাজারে নতুনত্ব বাজি এলেও বাজির দাম আকাশছোঁয়া। ফলে ইচ্ছে থাকলেও দামের ছেঁকায় নতুন বাজি কেনা সম্ভব হচ্ছে না।
উল্লেখ্য, প্রশাসন নিষেধ করেছিল কালীপুজো উপলক্ষে বিক্রি করা যাবে না চকলেট বোমা। কিন্তু প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার অন্যতম আতশবাজি বাজার চম্পাহাটি হাড়াল বাজিবাজারে দেদার বিক্রি হচ্ছে চকলেট বোমা। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও কীভাবে বিক্রি হচ্ছে চকলেট বোমা ? তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
দোকানদারদের বক্তব্য, ক্রেতাদের মধ্যে চকলেট বোমার চাহিদা তুঙ্গে, তাই লুকিয়েই বিক্রি করতে হচ্ছে চকলেট বোমা। এই প্রসঙ্গে, চম্পাহাটি হাড়াল আতশবাজি ব্যবসায়ী সমিতির মুখপাত্র শঙ্কর মণ্ডল জানান, একাধিকবার নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু যারা আইন ভেঙে চকলেট বোমা বিক্রি করছেন, প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।