• facebook
  • twitter
Sunday, 8 September, 2024

হল না শেষ রক্ষা! কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় মৃত ৬ বছরের স্নেহা

নিজস্ব সংবাদদাতা: বাঁচানো গেল না ৷ মঙ্গলবারও টিকে থাকল কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার রেশ ৷ উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে মৃতু্য হল ৬ বছরের এক শিশুকন্যার৷ চিকিৎসকদের শত চেষ্টার পরও বাঁচানো গেল না ছোট্ট স্নেহাকে৷ মঙ্গলবার সকালে মৃতু্যর কোলে ঢোলে পড়ল সে৷   জানা গেছে, তার বাবা-মা হাসপাতালে ভর্তি আছেন৷ হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ওই শিশুকন্যার

নিজস্ব সংবাদদাতা: বাঁচানো গেল না ৷ মঙ্গলবারও টিকে থাকল কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার রেশ ৷ উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে মৃতু্য হল ৬ বছরের এক শিশুকন্যার৷ চিকিৎসকদের শত চেষ্টার পরও বাঁচানো গেল না ছোট্ট স্নেহাকে৷ মঙ্গলবার সকালে মৃতু্যর কোলে ঢোলে পড়ল সে৷   জানা গেছে, তার বাবা-মা হাসপাতালে ভর্তি আছেন৷

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ওই শিশুকন্যার নাম স্নেহা মণ্ডল৷ বাড়ি মালদহে৷ সোমবার সকালে দুর্ঘটনাগ্রস্ত শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে চেপে বাবা-মায়ের সঙ্গে যাচ্ছিল স্নেহা ৷ মালগাড়ির ধাক্কায় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে সওয়ার এই পবিবারে প্রত্যেকেই আহত হন৷ তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়৷ দীর্ঘ লড়াইয়ের পরও মঙ্গলবার সকালে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে তাঁর মৃতু্য হয়৷

উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের স্বাস্থ্য কর্তা চিকিৎসক সন্দীপ সেন জানান, স্নেহার পায়ে আঘাত থাকার পাশাপাশি শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল৷ অস্ত্রপচার করে তাঁর রক্তক্ষরণ বন্ধের চেষ্টা করা হয়৷ কিন্ত্ত শেষরক্ষা হয়নি৷

উল্লেখ্য, সোমবার সকাল ৮টা ৫০ মিনিট নাগাদ ফাঁসিদেওয়ার রাঙাপানি স্টেশনের কাছে শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে পিছন থেকে ধাক্কা দেয় একটি মালগাড়ি৷ এই দুর্ঘটনার জেরে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের ৪টি কামরা লাইনচু্যত হয়৷ রেলের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, স্নেহার মৃতু্যর পর মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৷

দুর্ঘটনার পর সোমবার দুপুরে কা.ঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের অক্ষত অংশ যাত্রীদের নিয়ে শিয়ালদহের উদ্দেশে রওনা দেয়৷ রাত ৩টে ১৬ মিনিটে ট্রেনটি শিয়ালদহ স্টেশনে পৌঁছায়৷ সেখানেই যাত্রীদের জন্য অপেক্ষা করছিলেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম৷ সঙ্গে ছিলেন শিয়ালদহের ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার দীপক নিগম এবং রেলের অন্যান্য আধিকারিকরা৷ ট্রেন থেকে নামার পর যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা৷