• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

আগামীকাল ও পরশু রাজ্যে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা

কলকাতা, ২২ জানুয়ারি: কনকনে ঠাণ্ডায় কাঁপছে তিলোত্তমা কলকাতা। কাঁপছে গোটা রাজ্য। মাঘের শুরু থেকেই হাড়হিম করা এই ঠান্ডায় জবুথবু হয়ে যাচ্ছেন রাজ্যবাসী। আজ সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। ছিল ঘন কুয়াশা। আজ সোমবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কম। অর্থাৎ ১২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এবারের শীতের মরশুমে এটাই সবচেয়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। ফলে আলিপুর আবহাওয়া

কলকাতা, ২২ জানুয়ারি: কনকনে ঠাণ্ডায় কাঁপছে তিলোত্তমা কলকাতা। কাঁপছে গোটা রাজ্য। মাঘের শুরু থেকেই হাড়হিম করা এই ঠান্ডায় জবুথবু হয়ে যাচ্ছেন রাজ্যবাসী। আজ সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। ছিল ঘন কুয়াশা। আজ সোমবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কম। অর্থাৎ ১২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এবারের শীতের মরশুমে এটাই সবচেয়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। ফলে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর আজকের দিনটিকে মরশুমের শীতলতম দিন বলে জানিয়েছে। তবে আজ সর্বাধিক তাপমাত্রা ছিল ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এরই মাঝে বৃষ্টির হাতছানি। আজ বৃষ্টি না হলেও আগামীকাল ও পরশু ফের হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। অর্থাৎ ২৩-২৪ জানুয়ারি নাগাদ কয়েকটি জেলায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। উল্লেখ্য, গতকাল শহরের সর্বাধিক তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের থেকে ৬ ডিগ্রি কম। অর্থাৎ ১৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, আগামী বৃহস্পতিবার ২৫ জানুয়ারি অর্থাৎ প্রজাতন্ত্র দিবসের আগের দিন পর্যন্ত কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় আকাশ মেঘলা থাকবে। ভোরের দিকে ঘন কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন থাকবে ঝকঝকে পরিষ্কার আকাশ। এই পরিস্থিতিতে দিনের বেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা অনেকটা কম থাকবে। থাকবে কনকনে শীতের অনুভূতি। যদিও সর্বনিম্ন তাপমাত্রাও বিশেষ বাড়বে না বলে হাওয়া অফিস জানিয়েছে।

ওদিকে উত্তরবঙ্গে এখন হাঁড় কাঁপানো ঠান্ডা। দার্জিলিংয়ে তাপমাত্রা কোথাও কোথাও শূণ্য ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। এমনকি পাহাড় লাগোয়া সমতল এলাকাতেও ঠান্ডার দাপট যথেষ্ট পরিমাণে। কোথাও কোথাও ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে। মেঘলা আকাশ ও ঘন কুয়াশার কারণে এই ঠান্ডা আপাতত অব্যাহত থাকবে। বইছে ঠান্ডা হাওয়াও। তবে দার্জিলিংয়ের উঁচু এলাকায় তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর।

তবে দক্ষিণবঙ্গে উত্তুরে হাওয়ার দাপট এখন নেই। ফলে শীতের আমেজ থাকলেও উত্তরবঙ্গের মতো হাঁড় হিম করা ঠান্ডার দাপট এখন থাকবে না।