“আমি জানিনা এই তথ্য কোত্থেকে উনি পাচ্ছেন। কোন ওয়েবসাইটে। কোন দপ্তরে কতজন চাকরি পেয়েছে তার কোন হিসাব নেই।আর হিসাব তিনি দিতেও পারবেন না। যাও দু-চারজন চাকরি পেয়েছেন, টাকা দিয়ে পেয়েছেন।
কত পরীক্ষায় লিস্টে নাম নেই। চাকরির ম্যাসেজ গেছে বাড়িতে। তিনি কি যোগদান করেছেন? ৪৫ বছর বয়সেও সরকারি চাকরিতে জয়েন করেছে।
এরকম তথ্য আমাদের কাছে আছে মমতা ব্যানার্জি যেটা বলছেন ৪৫ শতাংশ লোক গুজরাট মহারাষ্ট্র দিল্লিতে চাকরি করছেন।”
রাজ্যে চাকরি যে বেহাল তা নিয়ে তিনি এও বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ সরকার দিতে পারেনি কেন্দ্রীয় সরকার যে কাজ করছে তার জন্য যে চাকরির সুযোগ হচ্ছে।
তার লাভ দেশের মানুষ পাচ্ছেন। বাংলার বাইরে গিয়ে সেই জন্য কাজ করতে হচ্ছে। এত এত বড় বড় ব্রিজ হাইওয়ে রেলওয়ে হচ্ছে সেখানে যে নতুন কাজ তৈরি হয়েছে। দেশের মধ্যে এসে কাজ করছে এই ধরনের উন্নতির জন্য নতুন নতুন কাজের সৃষ্টি হচ্ছে।
সেটা দেশের লোক পাচ্ছেন না। হলে সারাদেশে বিদ্রোহ হতো। সারাদেশে কেউ ধর্না দিচ্ছে না পশ্চিমবাংলায় কেন ধর্না দিচ্ছে? লেখাপড়া জানা ছেলেরা পাস করার পর রাস্তার ধারে বসে থাকে।
দশ বছর ধরে তাদের চাকরি হয় না। কিন্তু ভারতবর্ষে কোথাও দেখা যায় না পশ্চিম বাংলার বাইরে এটাই হচ্ছে সমস্যা উনি বলছেন এক ঘটনা অন্য ঘটছে।”
চাকরি দুর্নীতি সম্পর্কে উনি বলেন, “১৭ হাজার চাকরি প্রস্তুত রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন তিনি দিতে পারছেন না যে ১৭ হাজার আগে দিয়েছেন তার কি হবে তার মধ্যে কতজন পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পেয়েছে।
কেন প্রত্যেকটা নিয়োগকে বাতিল করে দিচ্ছে। হাইকোর্ট কেন তার নেতা নেত্রীরা চাকরি পেয়েছিলেন তাদের চাকরি চলে যাচ্ছে কেন? সব জায়গায় দুর্নীতি হয়েছে কোথাও বিধি রুল মনে হয়নি আগামী দিনে।”