• facebook
  • twitter
Saturday, 23 November, 2024

স্বরূপনগর পর্যন্ত রেলপথ ডি আর এমের সঙ্গে এলাকা পরিদর্শনে বনগাঁর সাংসদ

মছলন্দপুর থেকে স্বরূপনগর পর্যন্ত দীর্ঘ ১৪ কিলোমিটার রেলপথ তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং ২০১০ সালে এই রেলপথের শিলান্যাসও করেছিলেন।রেলপথ তৈরির কাজ শুরু হবে

মছলন্দপুর থেকে স্বরূপনগর রেল পরিষেবা শুরু করতে বৃহস্পতিবার পরিদর্শনে আসেন শিয়ালদার ডি আর এম শৈলেন্দ্র প্রতাপ সিং , সঙ্গে ছিলেন বনগাঁর সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর।

মূলত তাঁরই উদ্যোগে নতুন করে এই রেলপথ তৈরির তৎপরতা শুরু হল। রাজ্য সরকার জমি অধিগ্রহণ করে দিলে শীঘ্রই এই রেলপথ তৈরির কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন শান্তনু ঠাকুর। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন মছলন্দপুর থেকে স্বরূপনগর পর্যন্ত দীর্ঘ ১৪ কিলোমিটার রেলপথ তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং ২০১০ সালে এই রেলপথের শিলান্যাসও করেছিলেন।

কিন্তু এরপর রেলমন্ত্রিত্ব ছেড়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর মসনদে বসেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর একপ্রকার হিমঘরে চলে যায় এই রেলপথ তৈরী র কাজ। ফের মছলন্দপুর থেকে স্বরূপনগর পর্যন্ত রেললাইনের কাজ শুরুর উদ্যোগ নিলেন বনগাঁর সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর ও শিয়ালদার ডি আর এম শৈলেন্দ্র প্রতাপ সিং।

শান্তনু ঠাকুর বলেন , “ সাংসদ হয়েই কথা দিয়েছিলাম , প্রতিশ্রুতি মতো কাজ করব। মছলন্দপুর – স্বরূপনগর রেলপথের জন্য তিনটি লাইন অনুমোদিত হয়েছে। রাজ্য সরকার যদি জমি পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে আমরা রেললাইন করে দেব। ইতিমধ্যে স্বরূপনগর পর্যন্ত জমি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন এবং যেনতেন প্রকারে এই রেললাইনের কাজ সম্পন্ন করব। ডি আর এম শৈলেন্দ্র প্রতাপ সিং জানান , রাজ্য সরকার যদি জমি অধিগ্রহণ করে রেলকে দেয় , তাহলে রেললাইন শুরুর প্রক্রিয়া চালু করে নতুনভাবে টাকা অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে।