পারিবারিক সুত্রে বাংলার ‘ঘরের মেয়ে’ হাথরাসের নির্যাতিতা তরুণী

প্রতীকী ছবি (File Photo: iStock)

টেলিভিশনের পর্দায় কান্না ভেজা মুখ দেখে কৌতুহল জেগেছিল আসানসােলের বার্ণপুরের ইস্পাত কারখানার কর্মীদের মনে। টিভিতে পরিবারের সদস্যদের ছবি দেখে পরে নিজেরাই নিশ্চিত হন এক সময় এই ইস্পাত কারখানাতেই কাজ করতাে তরুণীর বাবা ও ঠাকুরদা।

কর্মসূত্রে তারা দীর্ঘকাল ছিলেন আসানসােলের বাসিন্দা। ঠাকুরদা কাজ করতেন বার্ণপুর ইস্পাত কারখানায়। বর্তমানে তাদের বাস উত্তরপ্রদেশের হাথরাস হলেও প্রাক্তন কর্মীর পরিবারের মেয়ের এমন নৃশংস মৃত্যুতে ক্ষোভে ফুঁসছে বার্ণপুরবাসীও।

তাদের ক্ষোভ অনেকটাই বেশি। কারণ এই তরুণী তাে তাদেরই ঘরের মেয়ে। এভাবেই নির্যাতিতা তরুণীর বাংলা যোগ উন্মােচিত হল। হাথরাসের নির্যাতিতা যুবতীর ঠাকুরদা বার্ণপুর ইস্পাত কারখানার স্যানিটারি বিভাগের কর্মী ছিলেন।


কর্মসূত্রে এখানেই থাকতেন একসময় তরুণীর বাবা। তাঁর ছাত্র ও যৌবনের সময়টা কেটেছে এই শহরেই। এমনকী তাঁর বিয়েও হয়েছিল এখানেই। অন্য অনেক আত্মীয়রাও এখানে থাকতেন। হাথরাসের বাল্মীকি পরিবারের সদস্যদের অনেক আত্মীয় এখনও রয়েছেন। বার্নপুরের এদিকে ওদিকে। কেউ মৃত তরুণীর দূরসম্পর্কিত কাকা কেউ বা মৃতের বাবার মামাতাে ভাই। তবে প্রত্যেকের একই দাবি ধর্ষকদের সাজা হােক।