• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

রাজ্যে স্নাতকস্তরে ৪০ শতাংশ আসন ফাঁকা 

কলকাতা, ৩ অক্টোবর –   রাজ্যের অধিকাংশ কলেজে এখনও ফাঁকা পড়ে রয়েছে বহু আসন।  বারবার সময় বাড়ানো হলেও আসন ফাঁকা। স্নাতকে ভর্তির সময়সীমা বাড়িয়েও আসন শূন্য থেকে যাওয়ায় জোর আলোড়ন গোটা রাজ্যে। কারণ প্রথম দু’দফায় কিছু আসন পূরণ হলেও ফাঁকা ছিল বেশি। তাই সময়সীমা বাড়ানো হয়। ভর্তির সময়সীমা বাড়িয়ে করা হয় ২০ সেপ্টেম্বর ।  তারপরও শিক্ষা দফতরের রিপোর্ট

কলকাতা, ৩ অক্টোবর –   রাজ্যের অধিকাংশ কলেজে এখনও ফাঁকা পড়ে রয়েছে বহু আসন।  বারবার সময় বাড়ানো হলেও আসন ফাঁকা। স্নাতকে ভর্তির সময়সীমা বাড়িয়েও আসন শূন্য থেকে যাওয়ায় জোর আলোড়ন গোটা রাজ্যে। কারণ প্রথম দু’দফায় কিছু আসন পূরণ হলেও ফাঁকা ছিল বেশি। তাই সময়সীমা বাড়ানো হয়। ভর্তির সময়সীমা বাড়িয়ে করা হয় ২০ সেপ্টেম্বর ।  তারপরও শিক্ষা দফতরের রিপোর্ট বলছে এখনও প্রায় ৪১ শতাংশ আসন খালি পড়ে রয়েছে। বিগত কয়েক বছরে যা ঘটেনি। 

২০২০, ২০২১ ও ২০২২ সালে যথাক্রমে ৩৪, ৩৩ এবং ৩৭ শতাংশ আসন খালি পড়েছিল।  উচ্চশিক্ষা দফতর পর্যালোচনা করে দেখেছে, বেশিরভাগ কলেজে সংরক্ষিত আসনগুলিই ফাঁকা থেকে গিয়েছে । এখন দেখা যাচ্ছে বহু জায়গায় পর্যাপ্ত সংখ্যক আবেদনই জমা পড়েনি। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ভর্তির প্রক্রিয়া অনেক দেরিতে শুরু হয়।

তাহলে কি আবার সময়সীমা বৃদ্ধি পাবে?‌ পড়ুয়া ভর্তির বিষয়টি চাপে ফেলেছে উচ্চশিক্ষা দফতরকে। বারবার সময়সীমা বাড়ানো হলেও পূরণ হয়নি আসন। দুর্গাপুজোর পর এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে উচ্চশিক্ষা দফতর সূত্রে খবর।
রাজ্যের ৪৪১টি কলেজে মোট আসন কমবেশি ৯ লক্ষ। এবার স্নাতকস্তরে ভর্তি হয়েছেন ৫ লক্ষ ২০ হাজারের থেকে সামান্য বেশি পড়ুয়া।  কলকাতায় সব থেকে বেশি আসন খালি। সিটি কলেজ, গুরুদাস কলেজ, নিউ আলিপুর কলেজ–সহ একাধিক কলেজ রয়েছে সেই তালিকায়।
উচ্চশিক্ষা দফতরসূত্রে খবর,  ভর্তি হওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই অন্যান্য জায়গায় সুযোগ পেয়ে যাওয়ায় বহু পড়ুয়া ছেড়ে চলে গিয়েছে। আর সংরক্ষিত আসনগুলি ফাঁকা আছে। সময় বাড়িয়েও পড়ুয়া মেলেনি।’‌ আবার বেশিরভাগ জেলায় খালি আসনের হার ৪০ শতাংশ ছাড়িয়ে গিয়েছে।