• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

মুম্বইয়ের ঘরে ২৭ বছর বাদে ইরানি কাপ

অবশিষ্ট ভারতীয় দলের বিরুদ্ধে মুম্বই দল দ্বিতীয় ইনিংসে চাপের মুখে থাকলেও, তনুশ কোটিয়ান দুরন্ত ব্যাট করে শতরান করেন এবং স্কোরবোর্ডকে ভালো জায়গায় নিয়ে যান। তনুশ আট নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ১১৪ রান করে অপরাজিত থাকেন।

২৭ বছর বাদে ইরানি কাপ ক্রিকেটে খেতাব জয়ের কৃতিত্ব দেখাল মুম্বই দল। ভারতীয় অবশিষ্ট দলের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে মুম্বই দলের ক্রিকেটারদের হাতে কাপ শোভা পেল। এই নিয়ে মুম্বই দল ১৫ বার ইরানি কাপ চ্যাম্পিয়ন হল। অবশিষ্ট ভারতীয় দলের বিরুদ্ধে মুম্বই দল প্রথম ইনিংসে ৫৩৭ রান করে। আর অবশিষ্ট ভারতীয় দল করে ৪১৬ রান। মুম্বই দল দ্বিতীয় ইনিংসে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ৩২৯ রান করে। দ্বিতীয় ইনিংসে অবশিষ্ট ভারতীয় দল খেলার সুযোগ পায়নি। অজিঙ্কা রাহানের নেতৃত্বে মুম্বই দল চ্যাম্পিয়ন হয়ে বুঝিয়ে দিল ঘরোয়া ক্রিকেটে তাদের আধিপত্য এখনও অটুট রয়েছে।

অবশিষ্ট ভারতীয় দলের বিরুদ্ধে মুম্বই দল দ্বিতীয় ইনিংসে চাপের মুখে থাকলেও, তনুশ কোটিয়ান দুরন্ত ব্যাট করে শতরান করেন এবং স্কোরবোর্ডকে ভালো জায়গায় নিয়ে যান। তনুশ আট নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ১১৪ রান করে অপরাজিত থাকেন। তনুশ এই প্রথম শতরান করার কৃতিত্ব দেখালেন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে। দ্বিতীয় ইনিংসে বেশ চাপের মুখে দাঁড়িয়ে পড়েছিল। সেই জায়গা থেকে মুম্বই দলকে ঘুরে দাঁড়াতে বড় ভূমিকা নেন তনুশ কোটিয়াল। একটা সময়ে মুম্বই দলের রানসংখ্যা ছিল ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১৭১ রান। সেখান থেকে তনুশের অসাধারণ ব্যাটিংয়ে মুম্বই দলের দ্বিতীয় ইনিংসের রান সংখ্যা দাঁড়ায় ৮ উইকেটে ৩২৯ রান। প্রথম ইনিংসে মুম্বই দল ১২১ রানে এগিয়েছিল অবশিষ্ট ভারতীয় দলের থেকে। সেই সুবাদে মুম্বই দল ইরানি কাপে সেরা খেতাবটা তুলে নিল।