• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

তড়িঘড়ি বেআইনি অর্থলগ্নি বিলে অনুমোদন

নিজস্ব প্রতিনিধি- তবে কি নীরব কান্ডে সর্বসাধারণের টাকা আত্মসাতের পরিপ্রেক্ষিতে বিতর্কে জল ঢালতে হঠাৎ চার বছর পর বে আইনি অর্থ সংক্রান্তবিলে মঙ্গলবার তড়িঘড়ি অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা? এ প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা। নচেৎ ক্ষমতায় এসে নরেন্দ্র মোদি সরকার ২০১৪ সালেই সারদা কান্ডের পুনরাবৃত্তি রুখতে কেন্দেঈয় আইন সংশোধন ঘোষণা করেছিল। কিন্তু চার বছরে একবারও মোদি সরকারের মনে

হাসিমারায় প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিনিধি- তবে কি নীরব কান্ডে সর্বসাধারণের টাকা আত্মসাতের পরিপ্রেক্ষিতে বিতর্কে জল ঢালতে হঠাৎ চার বছর পর বে আইনি অর্থ সংক্রান্তবিলে মঙ্গলবার তড়িঘড়ি অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা?

এ প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা। নচেৎ ক্ষমতায় এসে নরেন্দ্র মোদি সরকার ২০১৪ সালেই সারদা কান্ডের পুনরাবৃত্তি রুখতে কেন্দেঈয় আইন সংশোধন ঘোষণা করেছিল। কিন্তু চার বছরে একবারও মোদি সরকারের মনে হয়নি যে সাধারণ লগ্নীকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে আইন সংশোধনের প্রয়োজন আছে।

কিন্তু এখন যখন একের পর এক ব্যাঙ্ক কেলেঙ্কারির সামনে আসছে তখন মোদি সরকারের মনে পড়ল বিল আনার কথা। তাও সাধারণ নির্বাচনের প্রায় দোরগোড়ায় এসে, এমনটাই মত বিরোধী শিবিরে।

যাই হোক না কেন, সাধারণ মানুষদের প্রতারত হওয়ার থেকে বাঁচতে মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিলের অনুমোদন দিল। শীঘ্রই এই দুটি বিল অনুমোদনের জন্য সংসদে পেশ করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

প্রথম বিলিটি হল, ক) অনিয়ন্ত্রিত সঞ্চয় প্রকল্প বিল, ২০১৮, যার মুখ্য উদ্দেশ্য হল আইনত এই ধরনের অনিয়ন্ত্রিত সঞ্চয় প্রকল্পগুলির নিষিদ্ধকরণ এবং দ্বিতীয় হল, খ) চিটফান্ড (সংশোধনী) বিল ২০১৮।

সরকারি তরফে জানানো হয়েছে যে এই দুটি বিলের মূল লক্ষ্য হল অবৈধ সরকারি বিল গুলিকে বন্ধ করা এবং দেশে চিটফান্ড প্রকল্পগুলির ওপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ কঠিন করা।