• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

গুজরাতে স্কুল চত্বর থেকে ছাত্রীর দেহ উদ্ধার

স্কুল চত্বর থেকে এক শিশুর দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল। গুজরাতের দাহোদ জেলার ঘটনা। মৃত ছাত্রীর বয়স ৬। সে প্রথম শ্রেণিতে পড়ত।

প্রতীকী ছবি

স্কুল চত্বর থেকে এক শিশুর দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল। গুজরাতের দাহোদ জেলার ঘটনা। মৃত ছাত্রীর বয়স ৬। সে প্রথম শ্রেণিতে পড়ত।

সিংভাদ তালুকের পিপালিয়া গ্রামের বাসিন্দা ওই শিশুটি প্রতিদিনের মতোই বৃহস্পতিবার তরানি প্রাথমিক স্কুলে গিয়েছিল। কিন্তু স্কুল শেষ হয়ে যাওয়ার পর নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও বাড়ি ফিরে আসেনি সে। এরপর শিশুটির পরিবারের সদস্যরা তার খোঁজে তল্লাশি শুরু করে।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্কুলের পিছন থেকে ওই ছাত্রীর অচৈতন্য দেহ উদ্ধার হয়। দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে লিমখেদা রেফারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালের চিকিৎসকেরা ওই শিশুটিকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, বিশেষ উদ্দেশ্যে নৃশংসভাবে ওই শিশুটিকে খুন করা হয়েছে।

পরিস্থিতির গুরুত্ব বিবেচনা করে দাহোদের পুলিশ সুপার এবং স্থানীয় ক্রাইম ব্রাঞ্চ সহ পুলিশের বেশ কয়েকটি দল দলগুলি শুক্রবার স্কুলে গিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত শুরু করে। স্কুলের প্রিন্সিপাল ও শিক্ষকদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মেয়েটির দেহ দাহোদের জাইডাস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট প্রকাশ্যে এলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে বলে মনে করছেন তদন্তকারী আধিকারিকেরা।

অনেকটা একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে গুজরাতের একটি হোটেল ম্যানেজমেন্ট কলেজে। বীরভূম জেলার সিউড়ির বাসিন্দা ইয়া দাসের গুজরাটে রহস্যমৃত্যু ঘটেছে ওই কলেজে। তাঁর পরিবার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত দাবি করেছে।

গত ১২ সেপ্টেম্বর ওই ছাত্রীর পরিবারকে গুজরাতের হোটেল ম্যানেজমেন্ট কলেজ থেকে ফোন করে জানানো হয়, তাঁদের মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। চলতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে ইয়া কলেজটিতে ভর্তি হন।