অলিম্পিক থেকে ফেরার পর বিজ্ঞাপন বাবদ আয় ২৫ লক্ষ থেকে একলাফে হয়েছে ৭৫ লক্ষ। অলিম্পিকে যাওয়ার আগেও যথেষ্ট জনপ্রিয় ছিলেন ভিনেশ। প্রতিটি বিজ্ঞাপনের জন্য তিনি কমবেশি ২৫ লক্ষ টাকা করে পারিশ্রমিক নিতেন। অলিম্পিকের সাফল্যের পর ৩ গুণ পারিশ্রমিক বাড়িয়েছেন তিনি। এখন প্রতিটি বিজ্ঞাপনের জন্য ভিনেশ নাকি ৭৫ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক চাইছেন। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, অলিম্পিকের পর ভিনেশের জনপ্রিয়তা হু হু করে বাড়ছে। সেটার প্রভাব বাড়ছে বাজারেও।
শুধু ভিনেশ নন, একই ভাবে অলিম্পিকের পর ব্র্যান্ড ভ্যালু হু হু করে বাড়ছে মনু ভাকের, নীরজ চোপড়াদেরও। মনুর ব্র্যান্ড ভ্যালু যেমন একধাক্কায় ছ’গুণ বেড়ে গিয়েছে। আগে একটি বিজ্ঞাপনের জন্য তিনি যেখানে ২০-২৫ লক্ষ টাকা পেতেন, সেটাই এখন দেড় কোটি! শুধু তাই নয়, মনুকে নিজেদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর বানানোর জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে গিয়েছে বহু সংস্থার মধ্যে। ইতিমধ্যেই পেপসির সঙ্গে দেড় কোটি টাকার চুক্তি সেরেছেন তিনি।
নীরজ চোপড়া টোকিও অলিম্পিকে সোনা জেতার পর থেকেই দেশের প্রথম সারির অ্যাথলিটদের মধ্যে পরিগণিত হন। তখন থেকেই হু হু করে বাড়ছিল তাঁর ব্র্যান্ড ভ্যালু। প্যারিসে সোনা জিততে না পারলেও রূপো এনেছেন ভারতের সোনার ছেলে। ফলে এখনও তুঙ্গে তাঁর জনপ্রিয়তা। নীরজের বর্তমান ব্র্যান্ড ভ্যালু প্রায় ৩৩০ কোটি টাকা।