পরীক্ষা শেষে দেখা যায়, যাদের বেশি ঘনত্বের গ্রিন টির নির্যাস দেওয়া হয়েছিল তাদের মুখের ক্ষত ৫৮.৮% ভালো হয়েছে এবং পুরনো ক্ষত আর বৃদ্ধি পায়নি। যারা কম ঘনত্বের নির্যাস গ্রহণ করেছে তাদের ৩৬.৪% ক্ষত প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে এবং প্লাসিবো বা কিছুই দেওয়া হয়নি যাদের তাদের ১৮.২% উন্নতি হয়েছে। মুখের ক্যান্সার প্রতিরোধে গ্রিন টির এটিই প্রথম পরীক্ষা, যা থেকে মুখের ক্ষত প্রতিরোধ করার প্রমাণ পাওয়া যায়। আশা করা যায়, অদূর ভবিষ্যতে গ্রিন টির ক্যান্সার রোধ করার ক্ষমতা আরও গবেষণার মাধ্যমে উন্মোচিত হবে। সয়াবিন ও হলুদ প্যানক্রিয়েটিক ক্যান্সার প্রতিরোধ করে অতি সম্প্রতি আমেরিকার একদল গবেষক সয়াবিনে বিদ্যমান সয়া আইসোফ্যাভোন ও হলুদে বিদ্যমান কুরকুমিনের প্যানক্রিয়েটিক ক্যান্সারের অবস্থান চতুর্থ। আর তাই এর ভয়াবহতা রোধ খুবই জরুরি।
বিজ্ঞানীরা বলেন, সয়াবিনে বিদ্যমান সয়া আইসোফ্যাভোন ও হলুদে বিদ্যমান কুরকুমিন যৌথভাবে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী জিনের কার্যকারিতা বন্ধ করার মাধ্যমে ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।