• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

অভিষেককে দিল্লিতে কেন ? 

দিল্লি, ৩১ জুলাই–  কয়লা পাচার কাণ্ডে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে একাধিকবার দিল্লিতে ইডি-র সদৎ দফতরে তলব করা হয়েছিল, যা নিয়ে মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। কেন তাকে কলকাতায় করা যাবে না এই ছিল অভিষেকের আইনজীবীর প্রশ্ন। বুধবার শীর্ষ আদালতে সেই প্ৰশ্নই করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের তরফে আইনজীবী কপিল সিব্বল। এদিন একপ্রস্থ শুনানির পর আবার শুনানি

দিল্লি, ৩১ জুলাই–  কয়লা পাচার কাণ্ডে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে একাধিকবার দিল্লিতে ইডি-র সদৎ দফতরে তলব করা হয়েছিল, যা নিয়ে মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। কেন তাকে কলকাতায় করা যাবে না এই ছিল অভিষেকের আইনজীবীর প্রশ্ন। বুধবার শীর্ষ আদালতে সেই প্ৰশ্নই করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের তরফে আইনজীবী কপিল সিব্বল। এদিন একপ্রস্থ শুনানির পর আবার শুনানি দিন ধার্য হয় বৃহস্পতিবার। বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদীর বেঞ্চে শুনানি হওয়ার কথা।

এদিন কপিল সিব্বল একাধিক প্রশ্ন তোলেন আদালতে। যে পদ্ধতিতে অভিষেককে তলব করা হচ্ছে এবং জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। কলকাতায় ইডি-র পূর্বাঞ্চলীয় অফিস থাকা সত্ত্বেও কেন তাঁকে দিল্লিতে তলব করা হচ্ছে, তা জানতে চান আইনজীবী।

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে গত বছরের ২২ সেপ্টেম্বর কয়লা পাচার-কাণ্ডে কলকাতায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তার আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কারণ দেখিয়ে দিল্লিতে জিজ্ঞাসাবাদ করার কথা বলেছিল ইডি।

সিব্বল আদালতে জানান, তৃণমূল সাংসদ অভিষেক জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হয়েছেন, তবে তার জন্য আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কোনওরকম অবনতি হয়নি। তবে কেন তাঁকে দিল্লিতে তলব করা হবে?

এর আগে ২০২২ সালে এই মামলা হয়। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে, কলকাতায় জিজ্ঞাসাবাদ করা শুরু হয় অভিষেককে।

উল্লেখ্য, তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেকের স্থান দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। দলের অঘোষিত ‘সেকেন্ড ম্যান’ বলে মনে করা হয় তাঁকে। বর্তমানে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ তিনি। তাঁর ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’ রাজ্য রাজনীতির অন্যতম চর্চিত ইস্যু। অতীতে তৃণমূল যুবর কংগ্রেসের দায়িত্ব দক্ষ হাতে সামলেছেন তিনি। ২০২৩ সালে ‘তৃণমূলে নবজোয়ার’ কর্মসূচি অভিষেকের একটি বড় সাফল্য বলেই মনে করেন দলের প্রথম সারির নেতারা।