• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

আগামীতে জলের সাহায্যেই ছুটবে গাড়ি!

নিজস্ব প্রতিনিধি: পেট্রল, ডিজেলের মতো জীবাশ্ম জ্বালানির ভান্ডার যে প্রতিনিয়ত ফুরিয়ে যাচ্ছে, তা সবারই জানা৷ তাছাড়াও খনিজ তেলের দাম যে পরিমাণে উর্দ্ধমুখী হচ্ছে, তাতে মধ্যবিত্তের মাথায় হাত পড়েছে৷ জীবাশ্ম জ্বালানির যুগ যে কার্যত শেষ, তা কম-বেশি সকলেই মেনে নিয়েছেন৷ তবে সমস্যা থাকলে তার বিকল্প পথও থাকবে৷ সেই কারণেই বাজারে এখন দাপট দেখাচ্ছে সিএনজি ও হাইড্রোজেন

নিজস্ব প্রতিনিধি: পেট্রল, ডিজেলের মতো জীবাশ্ম জ্বালানির ভান্ডার যে প্রতিনিয়ত ফুরিয়ে যাচ্ছে, তা সবারই জানা৷ তাছাড়াও খনিজ তেলের দাম যে পরিমাণে উর্দ্ধমুখী হচ্ছে, তাতে মধ্যবিত্তের মাথায় হাত পড়েছে৷ জীবাশ্ম জ্বালানির যুগ যে কার্যত শেষ, তা কম-বেশি সকলেই মেনে নিয়েছেন৷ তবে সমস্যা থাকলে তার বিকল্প পথও থাকবে৷ সেই কারণেই বাজারে এখন দাপট দেখাচ্ছে সিএনজি ও হাইড্রোজেন চালিত গাড়িগুলো৷ কিন্ত্ত এখানেই সমস্যার শেষ নয়৷ এই পদ্ধতিতেও খরচ নিতান্ত কম নয়৷

ফলে বিজ্ঞানীরা চাইছেন এমন গাড়ি তৈরি করতে, যা ছুটবে জলের সাহায্যেই৷ শুনতে অবাক লাগলেও ইতিমধ্যেই এ বিষয়ে বহু কোম্পানি কাজও শুরু করেছে৷ জলের অণু ভেঙে তৈরি হওয়া হাইড্রোজেন দিয়ে গাড়ি চালাতে চাইছে কোম্পানিগুলো৷ বিষয়টি কি একেবারেই অসম্ভব? বিশেষজ্ঞদের একাংশ কিন্ত্ত তেমনটা মোটেই মনে করছেন না৷ তাঁদের মতে, অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে অসম্ভব হবে সম্ভব৷ এর ফলে উপকৃত হবে গোটা মানবজাতি৷ রক্ষা পাবে পরিবেশ৷

শূণ্য কার্বন নির্গমন করতে সক্ষম হবে এইসকল গাড়ি৷ যার ফলে কোনও দূষণ হবে না৷ মাত্র কয়েক ফোঁটা জল বর্জ্য হিসেবে নির্গত হবে৷ ইলেকট্রিক ভেহিকলের ক্ষেত্রে ব্যাটারি এবং তার চার্জিং যেখানে সমস্যার বিষয়, ঠিক সেখানেই হাইড্রোজেন জ্বালানি দ্বারা গাডি়টি চালিত হবে৷ একটা ইলেকট্রিক গাডি় চার্জ হতে যেখানে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা সময় নেয়, ঠিক সেখানেই হাইড্রোজেন ফুয়েল দ্বারা চালিত এই বাহন মাত্র ৫ মিনিটেই হাইড্রোজেন রিফিল করবে৷  ফলে ভবিষ্যতে জলের সাহায্যে গাড়ি চললে, তা যে খুব বিস্ময়কর হবে, এমনটা ভাবার মোটেই কোনও কারণ নেই৷